দোআ ও যিকির (হিসনুল মুসলিম)

logo

  • 0 যিক্‌রের ফযীলত
  • 1.1 ঘুম থেকে জেগে উঠার সময়ের যিক্‌রসমূহ #১
  • 1.2 ঘুম থেকে জেগে উঠার সময়ের যিক্‌রসমূহ #২
  • 1.3 ঘুম থেকে জেগে উঠার সময়ের যিক্‌রসমূহ #৩
  • 1.4 সূরা আল-ইমরান আয়াত ১৯০-২০০
  • 2 কাপড় পরিধানের দো‘আ
  • 3 নতুন কাপড় পরিধানের দো‘আ
  • 4.1 অপরকে নতুন কাপড় পরিধান করতে দেখলে তার জন্য দো‘আ #১
  • 4.2 অপরকে নতুন কাপড় পরিধান করতে দেখলে তার জন্য দো‘আ #২
  • 5 কাপড় খুলে রাখার সময় কী বলবে
  • 6 টয়লেটে প্রবেশের দো‘আ
  • 7 টয়লেট থেকে বের হওয়ার দো‘আ
  • 8 ওযুর পূর্বে যিক্‌র
  • 9.1 ওযু শেষ করার পর যিক্‌র #১
  • 9.2 ওযু শেষ করার পর যিক্‌র #২
  • 9.3 ওযু শেষ করার পর যিক্‌র #৩
  • 10.1 বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময়ের যিক্‌র #১
  • 10.2 বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময়ের যিক্‌র #২
  • 11.1 ঘরে প্রবেশের সময় যিক্‌র #১
  • 11.2 ঘরে প্রবেশের সময় যিকর #২
  • 12 মসজিদে যাওয়ার সময়ে পড়ার দো‘আ
  • 13 মসজিদে প্রবেশের দো‘আ
  • 14.1 মসজিদ থেকে বের হওয়ার দো‘আ
  • 14.2 মসজিদ থেকে বের হওয়ার দোয়া #২
  • 15 আযানের যিক্‌রসমূহ
  • 16.1 সালাতের শুরুতে দো‘আ #১
  • 16.2 সালাতের শুরুতে দো‘আ #২
  • 16.3 সালাতের শুরুতে দো‘আ #৩
  • 16.4 সালাতের শুরুতে দো‘আ #৪
  • 16.5 সালাতের শুরুতে দো‘আ #৫
  • 16.6 সালাতের শুরুতে দো‘আ #৬
  • 16.7 সালাতের শুরুতে দো'আ #৭
  • 17.1 রুকূ‘র দো‘আ #১
  • 17.2 রুকূ‘র দো‘আ #২
  • 17.3 রুকূ‘র দো‘আ #৩
  • 17.4 রুকূ‘র দো‘আ #৪
  • 17.5 রুকূ‘র দো‘আ #৫
  • 18.1 রুকু থেকে উঠার দো‘আ #১
  • 18.2 রুকু থেকে উঠার দো‘আ #২
  • 18.3 রুকু থেকে উঠার দো‘আ #৩
  • 19.1 সিজদার দো‘আ #১
  • 19.2 সিজদার দো‘আ #২
  • 19.3 সিজদার দো‘আ #৩
  • 19.4 সিজদার দো‘আ #৪
  • 19.5 সিজদার দো‘আ #৫
  • 19.6 সিজদার দো‘আ #৬
  • 19.7 সিজদার দো‘আ #৭
  • 19.8 সিজদার দো‘আ #৮
  • 20.1 দুই সিজদার মধ্যবর্তী বৈঠকের দো‘আ #১
  • 20.2 দুই সিজদার মধ্যবর্তী বৈঠকের দো‘আ #২
  • 21.1 সিজদার আয়াত তেলাওয়াতের পর সিজদায় দো‘আ #১
  • 21.2 সিজদার আয়াত তেলাওয়াতের পর সিজদায় দো‘আ #২
  • 22.1 তাশাহ্‌হুদ
  • 22.2 তাশাহহুদ #২
  • 23.1 তাশাহ্‌হুদের পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ #১
  • 23.2 তাশাহ্‌হুদের পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ #২
  • 23.3 তাশাহ্‌হুদের পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ #৩
  • 23.4 তাশাহ্‌হুদের পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ #৪
  • 23.5 তাশাহ্‌হুদের পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ #৫
  • 24.1 কবর ও জাহান্নামের আযাব এবং জীবন, মৃত্যু ও দাজ্জালের ফিতনা থেকে আশ্রয় চাওয়ার দোআ
  • 24.2 কবর ও জাহান্নামের আযাব, জীবন, মৃত্যু ও দাজ্জালের ফিতনা এবং গুনাহ ও ঋণ থেকে আশ্রয় চাওয়ার দোআ
  • 24.3 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #৩
  • 24.4 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #৪
  • 24.5 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #৫
  • 24.6 কৃপণতা, কাপুরুষতা, বার্ধক্য এবং ফিতনা থেকে আশ্রয় চাওয়ার দোআ
  • 24.7 জাহান্নাম থেকে আশ্রয় এবং জান্নাত চাওয়ার দোআ
  • 24.8 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #৮
  • 24.9 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #৯
  • 24.10 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #১০
  • 24.11 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #১১
  • 24.12 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #১২
  • 24.13 সালামের আগে শেষ তাশাহহুদের পরের দো‘আ #১৩
  • 25.1 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১
  • 25.2 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২
  • 25.3 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #৩
  • 25.4 পাপরাশি ক্ষমা করে দেওয়া হয়, যদিও তা সমুদ্রের ফেনারাশির মত হয়
  • 25.5 কুরআনের শেষ তিন সূরা
  • 25.6 আয়াতুল কুরসি: সূরা আল-বাকারাহ্‌ ২৫৫
  • 25.7 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #৭
  • 25.8 উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমলের দো'আ
  • 25.9 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #৯
  • 25.10 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১০
  • 25.11 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১১
  • 25.12 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১২
  • 25.13 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১৩
  • 25.14 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১৪
  • 25.15 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১৫
  • 25.16 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১৬
  • 25.17 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১৭
  • 25.18 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১৮
  • 25.19 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #১৯
  • 25.20 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২০
  • 25.21 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২১
  • 25.22 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২২
  • 25.23 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২৩
  • 25.24 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২৪
  • 25.25 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২৫
  • 25.26 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২৬
  • 25.27 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২৭
  • 25.28 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২৮
  • 25.29 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #২৯
  • 25.30 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #৩০
  • 25.31 সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ #৩১
  • 26 ইসতিখারার সালাতের দো‘আ
  • 27.1 সকাল ও বিকালের যিক্‌রের ফযীলত
  • 27.2 আয়াতুল কুরসি: সূরা আল-বাকারাহ্‌ ২৫৫
  • 27.3 সবকিছুর (নিরাপত্তার) জন্য যথেষ্ট যে দোআ
  • 27.4 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #৪
  • 27.5 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #৫
  • 27.6 সায়্যিদুল ইসতিগফার (ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দোআ)
  • 27.7 জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি
  • 27.8 আল্লাহর নিকট শুকরিয়া আদায়
  • 27.9 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #৯
  • 27.10 দুনিয়া ও আখেরাতের সকল চিন্তাভাবনার জন্য আল্লাহ্ই যথেষ্ট হবেন
  • 27.11 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #১১
  • 27.12 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #১২
  • 27.13 কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না
  • 27.14 কিয়ামতের দিনে আল্লাহর সন্তুষ্টি
  • 27.15 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #১৫
  • 27.16 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #১৬
  • 27.17 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #১৭
  • 27.18 তার চেয়ে কেউ উৎকৃষ্ট হবে না যে এই দোআ বেশি পরবে
  • 27.19 দশটি দাসমুক্তির অনুরূপ ও একশত সাওয়াব
  • 27.20 চারটি কালেমা সারা সকাল ইবাদতের চেয়েও ওজনে ভারী
  • 27.21 উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমলের দো'আ
  • 27.22 সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ #২২
  • 27.23 বিষধর প্রাণীর ক্ষতি থেকে নিরাপত্তা
  • 27.24 কিয়ামতের দিন রসুলুল্লাহ (স:)এর সুপারিশ লাভ
  • 27.25 সকাল ও বিকালের যিকরসমূহ #২৫
  • 27.26 সকাল ও বিকালের যিকরসমূহ #২৬
  • 27.27 সকাল ও বিকালের যিকরসমূহ #২৭
  • 27.28 সকাল ও বিকালের যিকরসমূহ #২৮
  • 28.1 কুরআনের শেষ তিন সূরা
  • 28.2 আয়াতুল কুরসি: সূরা আল-বাকারাহ্‌ ২৫৫
  • 28.3 সূরা বাকারাহ্‌ আয়াত ২৮৫-২৮৬
  • 28.4 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #৪
  • 28.5 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #৫
  • 28.6 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #৬
  • 28.7 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #৭
  • 28.8 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #৮
  • 28.9 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #৯
  • 28.10 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #১০
  • 28.11 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #১১
  • 28.12 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #১২
  • 28.13 ফিত্‌রাহের উপর মৃত্যুবরণ করা
  • 28.14 ঘুমানোর যিকর ১৪
  • 28.15 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #১৫
  • 28.16 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #১৬
  • 28.17 ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ #১৭
  • 28.18 সূরা ইখলাস
  • 28.19 সূরা কাফিরূন
  • 29 রাতে যখন পার্শ্ব পরিবর্তন করে তখন পড়ার দো‘আ
  • 30 ঘুমন্ত অবস্থায় ভয় এবং একাকিত্বের অস্বস্তিতে পড়ার দো‘আ
  • 31 খারাপ স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন দেখে যা করবে
  • 32.1 বিত্‌রের কুনুতের দো‘আ #১
  • 32.2 বিত্‌রের কুনুতের দো‘আ #২
  • 32.3 বিত্‌রের কুনুতের দো‘আ #৩
  • 32.4 বিত্‌রের কুনুতের দো‘আ #৪
  • 32.5 বিত্‌রের কুনুতের দো‘আ #৫
  • 33 বিত্‌রের নামায থেকে সালাম ফিরানোর পরের যিক্‌র
  • 34.1 দুঃখ ও দুশ্চিন্তার সময় পড়ার দো‘আ #১
  • 34.2 দুঃখ ও দুশ্চিন্তার সময় পড়ার দো‘আ #২
  • 35.1 দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তির দো‘আ #১
  • 35.2 দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তির দো‘আ #২
  • 35.3 দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তির দো‘আ #৩
  • 35.4 দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তির দো‘আ #৪
  • 36.1 শত্রু এবং শক্তিধর ব্যক্তির সাক্ষাতকালে দো‘আ #১
  • 36.2 শত্রু এবং শক্তিধর ব্যক্তির সাক্ষাতকালে দো‘আ #২
  • 36.3 শত্রু এবং শক্তিধর ব্যক্তির সাক্ষাতকালে দো‘আ #৩
  • 37.1 শাসকের অত্যাচারের ভয় করলে পড়ার দো‘আ #১
  • 37.2 শাসকের অত্যাচারের ভয় করলে পড়ার দো‘আ #২
  • 38 শত্রুর উপর বদ-দো‘আ
  • 39 কোনো সম্প্রদায়কে ভয় করলে যা বলবে
  • 40.1 ঈমানের মধ্যে সন্দেহে পতিত ব্যক্তির দো‘আ #১
  • 40.2 ঈমানের মধ্যে সন্দেহে পতিত ব্যক্তির দো‘আ #২
  • 41.1 ঋণ মুক্তির জন্য দো‘আ #১
  • 41.2 ঋণ মুক্তির জন্য দো‘আ #২
  • 42 সালাতে ও কিরাআতে শয়তানের কুমন্ত্রণায় পতিত ব্যক্তির দো‘আ
  • 43 কঠিন কাজে পতিত ব্যক্তির দো‘আ
  • 44 পাপ করে ফেললে যা বলবে এবং যা করবে
  • 45 শয়তান ও তার কুমন্ত্রণা দূর করার দো‘আ
  • 46 যখন অনাকাঙ্খিত কিছু ঘটে, বা যা করতে চায় তাতে বাধাপ্রাপ্ত হয়, তখন পড়ার দো‘আ
  • 47 সন্তান লাভকারীকে অভিনন্দন ও তার জবাব
  • 48 যা দ্বারা শিশুদের জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করা হয়
  • 49 রোগী দেখতে যাওয়ার ফযিলত
  • 50.1 রোগী দেখতে গিয়ে তার জন্য দো‘আ #১
  • 50.2 রোগী দেখতে গিয়ে তার জন্য দো‘আ #২
  • 51.1 জীবনের আশা ছেড়ে দেওয়া রোগীর দো‘আ #১
  • 51.2 জীবনের আশা ছেড়ে দেওয়া রোগীর দো‘আ #২
  • 51.3 জীবনের আশা ছেড়ে দেওয়া রোগীর দো‘আ #৩
  • 52 মরণাপন্ন ব্যক্তিকে তালক্বীন (কালেমা স্মরণ করিয়ে দেওয়া)
  • 53 কোনো মুসিবতে পতিত ব্যক্তির দো‘আ
  • 54 মৃত ব্যক্তির চোখ বন্ধ করানোর দো‘আ
  • 55.1 মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #১
  • 55.2 মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #২
  • 55.3 মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #৩
  • 55.4 মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #৪
  • 55.5 মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #৫
  • 55.6 মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #৬
  • 56.1 নাবালক শিশুদের জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #১
  • 56.2 নাবালক শিশুদের জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #২
  • 56.3 নাবালক শিশুদের জন্য জানাযার সালাতে দো‘আ #৩
  • 57.1 শোকার্তদের সান্ত্বনা দেওয়ার দো‘আ #১
  • 57.2 শোকার্তদের সান্ত্বনা দেওয়ার দো‘আ #২
  • 58.1 মৃতকে কবরে প্রবেশ করানোর দো‘আ
  • 58.2 মৃতকে কবরস্থ করার দুআ-২
  • 59.1 মৃতকে দাফন করার পর দো‘আ
  • 59.2 কবরস্থ করার পরের দুআ
  • 60.1 কবর যিয়ারতের দো‘আ #১
  • 60.2 কবর যিয়ারতের দুআ #২
  • 60.3 কবর যিয়ারতের দুআ #৩
  • 60.4 কবর যিয়ারতের দুআ #৪
  • 61.1 বায়ূ প্রবাহিত হলে পড়ার দো‘আ #১
  • 61.2 বায়ূ প্রবাহিত হলে পড়ার দো‘আ #২
  • 62 মেঘের গর্জন শুনলে পড়ার দো‘আ
  • 63.1 বৃষ্টি চাওয়ার কিছু দো‘আ #১
  • 63.2 বৃষ্টি চাওয়ার কিছু দো‘আ #২
  • 63.3 বৃষ্টি চাওয়ার কিছু দো‘আ #৩
  • 64 বৃষ্টি দেখলে দো‘আ
  • 65 বৃষ্টি বর্ষণের পর যিকর
  • 66 অতিবৃষ্টি বন্ধের জন্য কিছু দো‘আ
  • 67 নতুন চাঁদ দেখে পড়ার দো‘আ
  • 68.1 ইফতারের সময় রোযাদারের দো‘আ #১
  • 68.2 ইফতারের সময় রোযাদারের দো‘আ #২
  • 69.1 খাওয়ার পূর্বে দো‘আ #১
  • 69.2 খাওয়ার পূর্বে দো‘আ #২
  • 70.1 আহার শেষ করার পর দো‘আ #১
  • 70.2 আহার শেষ করার পর দো‘আ #২
  • 71 আহারের আয়োজনকারীর জন্য মেহমানের দো‘আ
  • 72 দো‘আর মাধ্যমে খাবার বা পানীয় চাওয়ার ইঙ্গিত করা
  • 73 কোনো পরিবারের কাছে ইফতার করলে তাদের জন্য দো‘আ
  • 74 রোযাদারের নিকট যদি খাবার উপস্থিত হয়, আর সে রোযা না ভাঙ্গে তখন তার দো‘আ করা
  • 75 রোযাদারকে কেউ গালি দিলে যা বলবে
  • 76 ফলের কলি দেখলে পড়ার দো‘আ
  • 77 হাঁচির দো‘আ
  • 78 কাফের ব্যক্তি হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ বললে তার জবাবে যা বলা হবে
  • 79 নব বিবাহিতের জন্য দো‘আ
  • 80 বিবাহিত ব্যক্তির দো‘আ এবং বাহন ক্রয়ের পর দো‘আ
  • 81 স্ত্রী-সহবাসের পুর্বের দো‘আ
  • 82 ক্রোধ দমনের দো‘আ
  • 83 বিপন্ন লোক দেখলে পড়ার দো‘আ
  • 84.1 মজলিসে যা বলতে হয়
  • 84.2 মাজলিসের আখিরী দুআ
  • 85 বৈঠকের শেষে কাফ্‌ফারা হিসেবে দোআ
  • 86 কেউ যদি বলে, ‘আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করুন’, তার জন্য দো‘আ
  • 87 কেউ আপনার সাথে সদাচারণ করলে তার জন্য দো‘আ
  • 88 আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন
  • 89 যে ব্যক্তি বলবে, ‘আমি আপনাকে আল্লাহ্‌র জন্য ভালোবাসি’— তার জন্য দো‘আ
  • 90 আপনাকে কেউ তার সম্পদ দান করার জন্য পেশ করলে তার জন্য দো‘আ
  • 91 কেউ ঋণ দিলে তা পরিশোধের সময় দো‘আ
  • 92 শির্কের ভয়ে দো‘আ
  • 93 কেউ যদি বলে, ‘আল্লাহ আপনার উপর বরকত দিন’, তার জন্য দো‘আ
  • 94 অশুভ লক্ষণ গ্রহণকে অপছন্দ করে দো‘আ
  • 95 বাহনে আরোহণের দো‘আ
  • 96 সফরের দো‘আ
  • 97 গ্রাম বা শহরে প্রবেশের দো‘আ
  • 98.1 বাজারে প্রবেশের দো‘আ
  • 98.2 বাজার বা কর্মস্থলে প্রবেশের দুআ
  • 99 বাহন হোঁচট খেলে পড়ার দো‘আ
  • 100 মুক্বীম বা অবস্থানকারীদের জন্য মুসাফিরের দো‘আ
  • 101.1 মুসাফিরের জন্য মুক্বীম বা অবস্থানকারীর দো‘আ #১
  • 101.2 মুসাফিরের জন্য মুক্বীম বা অবস্থানকারীর দো‘আ #২
  • 102 উপরে উঠা ও নিচে নামার দো‘আ
  • 103 রাত্রির শেষ প্রহরে মুসাফিরের দো‘আ
  • 104 সফরে বা অন্য অবস্থায় কোনো ঘরে নামলে পড়ার দো‘আ
  • 105 সফর থেকে ফেরার যিক্‌র
  • 106 আনন্দদায়ক অথবা অপছন্দনীয় কিছুর সম্মুখীন হলে যা বলবে
  • 107.1 নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর দরূদ পাঠের ফযীলত
  • 107.2 দু'আর শুরুতে ও শেষে দুরুদ পাঠ
  • 108 সালামের প্রসার
  • 109 কাফের সালাম দিলে কীভাবে জবাব দিবে
  • 110 মোরগের ডাক ও গাধার স্বর অথবা রাতের বেলায় কুকুরের ডাক শুনলে দো‘আ
  • 111 সন্ধায় উপনীত হলে করণীয়
  • 112 যাকে আপনি গালি দিয়েছেন তার জন্য দো‘আ
  • 113 কোনো মুসলিম অপর মুসলিমকে প্রশংসা করলে যা বলবে
  • 114 কোনো মুসলিমের প্রশংসা করা হলে সে যা বলবে
  • 115 হজ্জ বা উমরায় মুহরিম ব্যক্তি কিভাবে তালবিয়াহ পড়বে
  • 116 হাজরে আসওয়াদের কাছে আসলে তাকবীর বলা
  • 117 রুকনে ইয়ামানী ও হাজরে আসওয়াদের মাঝে দো‘আ
  • 118 সাফা ও মারওয়ায় দাঁড়িয়ে যা পড়বে
  • 119 আরাফাতের দিনে দো‘আ
  • 120 মাশ‘আরুল হারাম তথা মুযদালিফায় যিক্‌র
  • 121 জামরাসমূহে প্রত্যেক কংকর নিক্ষেপকালে তাকবীর বলা
  • 122 আশ্চর্যজনক ও আনন্দজনক বিষয়ের পর দো‘আ
  • 123 আনন্দদায়ক কোনো সংবাদ আসলে যা করবে
  • 124 শরীরে কোনো ব্যথা অনুভব করলে যা করবে ও বলবে
  • 125 কোনো কিছুর উপর নিজের চোখ লাগার ভয় থাকলে দো‘আ
  • 126 ভীত অবস্থায় যা বলবে
  • 127 পশু যবেহ বা নাহর করার সময় যা বলবে
  • 128 দুষ্ট শয়তানদের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে যা বলবে
  • 129.1 ক্ষমা প্রার্থনা ও তাওবা করা
  • 129.2 মাসনূন ইস্তিগফার
  • 129.3 আল্লাহর সাড়া লাভ ও ক্ষমা লাভের দুআ
  • 130.1 তাসবীহ, তাহমীদ, তাহলীল ও তাকবীর-এর ফযীলত
  • 130.2 ইসমাঈল (আ:) এর সন্তানদের চারজনকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করার সমান সওয়াব
  • 130.3 যিকির যা জবানে সহজ আর মীযানের পাল্লায় ভারী
  • 130.4 আল্লাহ্‌র নিকট সর্বাধিক প্রিয় বাক্য
  • 130.5 এক হাজার সওয়াব লেখা অথবা এক হাজার পাপ মুছে ফেলা
  • 130.6 জান্নাতের একটি খেজুর গাছ
  • 130.7 জান্নাতের এক রত্নভাণ্ডার
  • 130.8 তাসবীহ, তাহমীদ, তাহলীল ও তাকবীর-এর ফযীলত #৮
  • 130.9 তাসবীহ, তাহমীদ, তাহলীল ও তাকবীর-এর ফযীলত #৯
  • 130.10 সর্বশ্রেষ্ঠ দো‘আ এবং সর্বোত্তম যিক্‌র
  • 130.11 চিরস্থায়ী নেক আমল
  • 130.12 তাহলীল
  • 130.13 তাহলীল
  • 130.14 বিশেষ তাসবীহ
  • 130.15 বিশেষ তাসবীহ-তাহমীদ
  • 131 কীভাবে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাসবীহ পাঠ করতেন?
  • 132.1 বিবিধ কল্যাণ ও সামষ্টিক কিছু আদব
  • 132.2 কাউকে প্রশংসা করার মাসনূন যিকর
  • 132.3 প্রশংসিতের দু‘আ
  • 133 হিদায়াত ও সাহায্য চাওয়ার বিশেষ দোয়া [১:১-৭]
  • 134 অজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাওয়া [২:৬৭]
  • 135 ইব্রাহীম (আঃ) কর্তৃক (মক্কা) নগরীর অধিবাসীদের নিরাপত্তা ও রিযিক চাওয়া [২:১২৬]
  • 136 ইবাদাত - আমল কবুলের দোয়া [২:১২৭-১২৮]
  • 137 দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ এবং জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাওয়া [২:২০১]
  • 138 ধৈর্য, শক্তি-সামর্থ্য ও বিজয় প্রার্থনা [২:২৫০]
  • 139 তাওবা - ক্ষমা চাওয়ার দোয়া [২:২৮৫]
  • 140 অজ্ঞতা বশতঃ ভুলের ক্ষমা ও সাধ্যের অতিরিক্ত বোঝা - দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাওয়া [২:২৮৬]
  • 141 হিদায়াত প্রাপ্ত হওয়ার পর পুনরায় পথভ্রষ্ট হওয়া থেকে আশ্রয় চাওয়া [৩:৮-৯]
  • 142 জাহান্নাম হতে মুক্তি এবং ক্ষমা চাওয়া [৩:১৬]
  • 143 সুসন্তান লাভের জন্য দোয়া [৩:৩৮]
  • 144 শহীদের মর্যাদা লাভের দোয়া [৩:৫৩]
  • 145 ধৈর্য, শক্তি-সামর্থ্য ও বিজয় প্রার্থনা [৩:১৪৭]
  • 146 জাহান্নামের আযাব হতে আশ্রয় চাওয়া [৩:১৯১-১৯৪]
  • 147 যালিম সম্প্রদায় হতে রক্ষা এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে অভিভাবক - সাহায্যকারী নিযুক্ত করার প্রার্থনা [৪:৭৫]
  • 148 পাপাচারী সম্প্রদায় হতে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া [৫:২৫]
  • 149 শহীদের মর্যাদা লাভের দোয়া [৫:৮৩ - ৮৪]
  • 150 রিযিক প্রার্থনা [৫:১১৪]
  • 151 তাওবা - ক্ষমা চাওয়ার দোয়া [৭:২৩]
  • 152 যালিম সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাওয়া [৭:৪৭]
  • 153 পাপাচারী ও যালিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া [৭:৮৯]
  • 154 ধৈর্য লাভ এবং মুসলিম হিসেবে মৃত্যু চাওয়া [৭:১২৬]
  • 155 ক্ষমা এবং রহমত প্রার্থনা [৭:১৫১]
  • 156 তাওবা - ক্ষমা চাওয়ার দোয়া [৭:১৫৫-১৫৬]
  • 157 সুসন্তান লাভের জন্য দোয়া [৭:১৮৯]
  • 158 বিপদ থেকে মুক্তি চাওয়ার দোয়া [১০:২২]
  • 159 যালিম সম্প্রদায়ের অত্যাচার থেকে আশ্রয় চাওয়া [১০:৮৫-৮৬]
  • 160 যালিম শাসকদের বিরুদ্ধে মাজলুমের দোয়া [১০:৮৮]
  • 161 নৌযানে আরোহনের সময় নূহ (আঃ) এর দোয়া [১১:৪১]
  • 162 নূহ (আঃ) যেভাবে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন [১১:৪৭]
  • 163 অবৈধ প্রণয় হতে ইউসুফ (আঃ) এর আশ্রয় প্রার্থনা [১২:২৩]
  • 164 অবৈধ প্রণয় হতে ইউসুফ (আঃ) এর আশ্রয় প্রার্থনা [১২:৩৩]
  • 165 মুসলিম হিসেবে ঈমানের উপর মৃত্যু বরণের জন্য প্রার্থনা [১২:১০১]
  • 166 মূর্তিপূজা থেকে দূরে রাখার জন্য ইব্রাহীম (আঃ) যেভাবে দোয়া করেছিলেন [১৪:৩৫]
  • 167 নিয়মিত সালাত কায়েম করার শক্তি-সামর্থ্য ও তাওফীক লাভের দোয়া [১৪:৪০-৪১]
  • 168 পিতামাতার জন্য দোয়া [১৭:২৪]
  • 169 প্রতিকূল পরিবেশে সহজভাবে চলাফেরা করার প্রার্থনা [১৭:৮০]
  • 170 সিদ্ধান্তে উপনীত বিষয় বাস্তবায়নের জন্য আল্লাহর রহমত এবং সঠিক দিকনির্দেশনার দোয়া [১৮:১০]
  • 171 সুসন্তান লাভের জন্য যাকারিয়া (আঃ) এর দোয়া [১৯:৪-৬]
  • 172 মারইয়াম (আঃ) যেভাবে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন [১৯:১৮]
  • 173 মনোবল বৃদ্ধি ও মুখের জড়তা দূর করার দোয়া [২০:২৫-২৮]
  • 174 জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য দোয়া [২০:১১৪]
  • 175 অসুস্থতা ও দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আইয়ুব (আঃ) এর প্রার্থনা [২১:৮৩]
  • 176 কঠিন বিপদ থেকে মুক্তি লাভের জন্য ইউনুস (আঃ) এর দোয়া [২১:৮৭]
  • 177 সন্তান লাভের জন্য যাকারিয়া (আঃ) এর দোয়া [২১:৮৯]
  • 178 মিথ্যারোপ ও অপবাদ থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা [২১:১১২]
  • 179 মিথ্যারোপ ও অপবাদ থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা [২৩:২৬]
  • 180 নৌযান থেকে নিরাপদে অবতরণের জন্য নূহ (আঃ) এর দোয়া [২৩:২৯]
  • 181 যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাওয়ার দোয়া [২৩:৯৪]
  • 182 শয়তানের উপস্থিতি ও কুমন্ত্রণা হতে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা [২৩:৯৭-৯৮]
  • 183 ক্ষমা এবং রহমত প্রার্থনা [২৩:১০৯]
  • 184 ক্ষমা এবং রহমত প্রার্থনা [২৩:১১৮]
  • 185 জাহান্নামের আজাব হতে আশ্রয় চাওয়া [২৫:৬৫]
  • 186 নয়ন প্রীতিকর স্ত্রী ও সন্তানাদি লাভের দোয়া [২৫:৭৪]
  • 187 ইব্রাহীম (আঃ) এর বিশেষ দোয়া [২৬:৮৩-৮৯]
  • 188 সত্য প্রত্যাখ্যান ও মিথ্যারোপকারী সম্প্রদায় থেকে নূহ (আঃ) এর আশ্রয় প্রার্থনা [২৬:১১৭-১১৮]
  • 189 পাপাচারী সম্প্রদায় থেকে নিজেকে ও পরিবার-পরিজনকে রক্ষা করার জন্য লুত (আঃ) এর আশ্রয় প্রার্থনা [২৬:১৬৯]
  • 190 কৃতজ্ঞ বান্দা হওয়ার তাওফীক কামনা ও সৎকর্মপরায়ণ বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রার্থনা [২৭:১৯]
  • 191 নিজের প্রতি যুলমের কথা স্বীকার করে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করা [২৭:৪৪]
  • 192 তাওবা - ক্ষমা চাওয়ার দোয়া [২৮:১৬-১৭]
  • 193 যালিম সম্প্রদায় থেকে আশ্রয় প্রার্থনা [২৮:২১]
  • 194 প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে আল্লাহর অনুগ্রহ পাওয়ার জন্য মূসা (আঃ) এর দোয়া [২৮:২৪]
  • 195 বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সাহায্য প্রার্থনা [২৯:৩০]
  • 196 সুসন্তান লাভের জন্য দোয়া [৩৭:১০০]
  • 197 ক্ষমা এবং রহমত প্রার্থনা [৩৮:৩৫]
  • 198 অসুস্থতা ও দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আইয়ুব (আঃ) এর প্রার্থনা [৩৮:৪১]
  • 199 ক্ষমা এবং জাহান্নাম হতে মুক্তি চাওয়ার দোয়া [৪০:৭-৯]
  • 200 যালিম শাসক ফিরআউনের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্তির জন্য মূসা (আঃ) এর আশ্রয় প্রার্থনা [৪০:২৭]
  • 201 যালিম শাসক ফিরআউনের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্তির জন্য আশ্রয় প্রার্থনা [৪০:৪৪]
  • 202 কৃতজ্ঞ বান্দা হওয়ার তাওফীক কামনা ও সৎকর্মপরায়ণ বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রার্থনা [৪৬:১৫]
  • 203 সত্য প্রত্যাখ্যান ও মিথ্যারোপকারী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নূহ (আঃ) এর দোয়া [৫৪:১০]
  • 204 তাওবা - ক্ষমা চাওয়ার দোয়া [৫৯:১০]
  • 205 পাপাচারী ও যালিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া [৬০:৪]
  • 206 ক্ষমা এবং নূর - হিদায়াত প্রার্থনা [৬৬:৮]
  • 207 ফিরআউন ও তার যালিম সম্প্রদায় হতে আশ্রয় এবং জান্নাতে বাড়ী নির্মাণ করার প্রার্থনা [৬৬:১১]
  • 208 সত্য প্রত্যাখ্যান ও মিথ্যারোপকারী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নূহ (আঃ) এর দোয়া [৭১:২৬]
  • 209 পিতা-মাতা ও সকল মু'মিন নর-নারীকে ক্ষমা করার জন্য নূহ (আঃ) এর প্রার্থনা [৭১:২৮]
  • 210 লাইলাতুল ক্বদরের দোআ
  • 211.1 অসুস্থ ব্যক্তির জন্য দোআ
  • 211.2 অসুস্থতা ও বদ-নযরের মাসনূন দুআ
  • 211.3 অসুস্থতা, ক্ষত ও ব্যাথ্যার দুআ
  • 211.4 নিজের ও অন্যের রোগমুক্তির দুআ
  • 211.5 জ্বর ও ব্যাথার দুআ
  • 211.6 পেট ব্যাথার জন্য সালাত আদায়
  • 212 বদ-নযর থেকে হিফাযত
  • 213 বিষাক্ত দংশন-এর দুআ
  • 214 ইসমু আ‘যম-৩, দু‘আ ইউনূস
  • 215.1 মাসনূন সালাত #১
  • 215.2 মাসনূন সালাত #২
  • 215.3 মাসনূন সালাত #৩
  • 216.1 মাসনূন দো'আ #১
  • 216.2 মাসনূন দো'আ #২
  • 216.3 মাসনূন দো'আ #৩
  • 216.4 মাসনূন দো'আ #৪
  • 216.5 মাসনূন দো'আ #৫
  • 216.6 মাসনূন দো'আ #৬
  • 216.7 মাসনূন দো'আ #৭
  • 216.8 মাসনূন দো'আ #৮
  • 216.9 মাসনূন দো'আ #৯
  • 216.10 মাসনূন দো'আ #১০
  • 216.11 মাসনূন দো'আ #১১
  • 216.12 মাসনূন দো'আ #১২
  • 216.13 মাসনূন দো'আ #১৩
  • 216.14 মাসনূন দো'আ #১৪
  • 216.15 মাসনূন দো'আ #১৫
  • 217.1 ব্যাপক অর্থের বিশেষ যিকর #১
  • 217.2 ব্যাপক অর্থের বিশেষ যিকর #২
  • 217.3 ব্যাপক অর্থের বিশেষ যিকর #৩
  • 218 চার প্রকারের যিকর ১০০ বার

সকাল - সন্ধ্যা

রমাদান - সাওম, হজ্জ - উমরা, খাদ্য - পানীয়, শুকরিয়া - অনুতাপ, অসুস্থতা - মৃত্যু, অশ্রয় প্রার্থনা.

আস সালাম মিডিয়া

হজ্জ ও উমরাহর সফরে পঠিত দু‘আ সমূহ (বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদসহ)

খায়রুল হুদা খান.

journey dua in bangla

হজ্জ ও উমরাহর সফরে ঘর থেকে বের হওয়া থেকে নিয়ে উমরাহ, তাওয়াফ, সাঈসহ বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ  দু্‘আ আরবী ভাষায়, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদসহ সংকলন করা হয়েছে। পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে পারেন নীচের লিংক থেকে।

Some Recommended Du’as in the journey of Umrah/Hajj including the Dua of Umrah, Tawaf, Saee and many other important Du’as in Arabic Text with Bangla Transliteration and Translation. Please download it from the following link.

Dua in Hajj & Umrah (Bangla)

মাওলানা খায়রুল হুদা খান

Related Articles

journey dua in bangla

মাহে রামাদান : মানসিক ও আধ্যাত্মিক প্রস্তুতি

journey dua in bangla

মহিলাদের চেহারা : পর্দার গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক

journey dua in bangla

নবী করীম (সা.)-এর রওদা শরীফ যিয়ারতের হুকুম ও আদব

journey dua in bangla

সাদাকাতুল ফিতর কি টাকা দিয়ে আদায় হয় না?

journey dua in bangla

আহলে হাদীস আলেমদের দৃষ্টিতে শবে বরাতের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য

  • +8801567832531
  • Delivery & Returns

Hajj Essential

  • Women ihram
  • Children ihram
  • Ihram belt & bag
  • Hajj & Umrah cosmetics
  • Accessories
  • Package bundle

No products in the basket.

হজ্জ ও উমরাহ’র শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যে সকল দোয়া পড়তে হয়

একজন মুমিন মাত্রই দিদারে বাইতুল্লাহ ও জিয়ারতে মদিনার স্বপ্ন লালন করে থাকেন। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ঘরের পবিত্র স্পর্শ ও প্রিয় নবীজীর রওজা শরিফে সালাম জানানোর পবিত্র বাসনায় ঝড় ওঠে মুমিন বান্দার হূদয়রাজ্যে। অবশেষে প্রতীক্ষার প্রহর কাটিয়ে একসময় ডাক আসে আল্লাহর ঘরে হাজিরা দেওয়ার। সেই ডাকে লাব্বাইক বলে আমরা হাজিরা দিই পবিত্র কাবার সামনে। কিন্তু বিভিন্ন জায়গার গুরুত্বপূর্ণ দোয়া মুখস্থ না থাকায় পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে না প্রেম ও পুণ্যে ভরা আমাদের পবিত্র হজ। হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া

হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া

এক. সফরকালীন দোয়াসমূহ-উমরাহর সকল দোয়া

১. পরিবার ও আত্মীয়দের থেকে বিদায় নিয়ে ঘর হতে বের হওয়ার সময় এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহি, লা-হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি।

অর্থ : আল্লাহতায়ালার ওপর ভরসা করে তাঁর নামেই শুরু করছি। তাঁর সাহায্য ছাড়া নেক কাজ করা ও অন্যায় কাজ থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

২. বিসমিল্লাহ বলে গাড়িতে উঠে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : সুবহানাল্লাজি সাখখারা লানা হাজিহি ওয়ামা কুন্না লাহু মুকরিনীন, ওয়া ইন্না ইলা রাব্বিনা লামুনকালিবুন।

অর্থ : পবিত্র সেই সত্তা, যিনি আমাদের জন্য এই বাহনকে বশীভূত করে দিয়েছেন। তাঁর সাহায্য ছাড়া একে বশীভূত করার ক্ষমতা আমাদের ছিল না। আমরা সকলে তাঁরই কাছে ফিরে যাব।

৩. বাসা বা বিমানবন্দর থেকে ইহরামের কাপড় পরুন এবং এই নিয়ত করুন- ‘ হে আল্লাহ আমি আপনার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য হজ/ওমরার নিয়ত করেছি। তা সহজ করুন এবং কবুল করুন।’

৪. নিয়তের পর অধিক হারে তালবিয়া পড়তে থাকুন-

উচ্চরণ : লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইকা। লাব্বাইকা লা-শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক। লা শারিকা লাকা।

অর্থ : আমি হাজির হে আল্লাহ! আমি হাজির, আমি হাজির। আপনার কোনো শরিক নেই। আমি হাজির। নিশ্চয়ই সকল প্রশংসা ও নেয়ামত আপনারই এবং সকল রাজত্ব আপনার। আপনার কোনো শরিক নেই। (বুখারী, ১৫৪৯)

৫. বিমানে ওঠার সময় উপরোল্লিখিত সফরের দোয়া পড়ুন এবং বিমান থেকে জেদ্দা বিমানবন্দর নজরে এলে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খায়রা হাজিহিল কারয়াতি ওয়া খায়রা মা ফিহা, ওয়া আউজুবিকা শারবাহা ওযা শাররা মা ফীহা।

অর্থ : হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এই শহরের এবং এর অভ্যন্তরস্থ সব জিনিসের মঙ্গল কামনা করছি। এবং এর ও এর অভ্যন্তরস্থ সব অকল্যাণ হতে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

৬. জেদ্দায় অবতরণের সময় এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : রাব্বি আদখিলনী মুদখালা সিদকিউঁ ওয়া আখরিজনি মুখরাজা সিদকিউঁ ওয়াজাআললী মিললাদুনকা সুলতানান নাসীরা

অর্থ : হে আমার প্রতিপালক, যেখানে যাওয়া শুভ ও সন্তোষজনক, আপনি আমাকে সেখানে নিয়ে যান এবং যে স্থান হতে বের হয়ে আসা শুভ ও সন্তোষজনক, আপনি আমাকে সেখান থেকে বের করে আনুন এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাকে সাহায্যকারী শক্তিদান করুন।

৭. হারাম শরিফে প্রবেশের সময় এ দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা হাজা আমনুকা ওয়া হারামুকা। ওয়ামান দাখালাহু কানা আ-মিনা ফাহাররিম লাহমি ওয়া দামি ওয়া আজামি ওয়া বাশারি আলান্নার।

অর্থ : হে আল্লাহ, এটা আপনার সুরক্ষিত পবিত্র স্থান। এখানে প্রবেশকারী যে কেউ আপনার নিরাপত্তা পায়। সুতরাং আমার গোশত, রক্ত, অস্থি ও চর্মকে আগুনের জন্য হারাম করে দিন।

৮. মসজিদে হারামে প্রবেশের সময় অন্যান্য সুন্নাত আদায় করে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাগফির লী যুনূবী, ওয়াফতাহ লী আবওয়াবা রাহমাতিকা।

অর্থ : হে আল্লাহ, আমার গোনাহসমূহ ক্ষমা করুন এবং আপনার রহমতের দরজাসমূহ আমার জন্য খুলে দিন।

৯. কাবা শরিফ দেখে নিম্নোক্ত দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা যিদ হাযাল বাইতি তাশরীফান ওয়া তাযীমান ওয়া তাকরিমান ওয়া মাহাবাতান। ওয়া যিদ মান শাররাফাহু ওয়া কাররামাহু মিমমান হাজ্জাহু আও ই’তামারাহু তাশরীফান ওয়া তাকরীমান ওয়া তাযীমান ওয়া বিরবান। আল্লাহুম্মা আনতাস সালামু ওয়া মিনকাস সালাম। ফাহায়্যিনা রাব্বানা বিসসালাম।

অর্থ : হে আল্লাহ, আপনার এই ঘরের বড়ত্ব, সম্মান ও মর্যাদা এবং শান শওকত বাড়িয়ে দিন। এবং হজ ও ওমরাকারীদের মধ্যে যে এ ঘরের সম্মান ও ইহতিরাম করবে, তার সম্মান, মর্যাদা, মহত্ব ও নেকি বাড়িয়ে দিন। হে আল্লাহ আপনি শান্তির মালিক, সকল শান্তি আপনার পক্ষ থেকেই। হে আমাদের রব, শান্তির সঙ্গে আমাদের বাঁচিয়ে রাখুন। (আল কিরা, ২৫৫)

হজ ও ওমরাকালীন দোয়াসমূহ

১. তাওয়াফ শুরু করার আগে হাজরে আসওয়াদের কোনায় এসে এভাবে নিয়ত করুন- ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে হজ/ওমরার তাওয়াফ করছি। আমার জন্য তা সহজ করুন এবং কবুল করুন।’

২. এরপর হাত দ্বারা হাজরে আসওয়াদের দিকে ইশারা করে পড়ুন-

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসুলুল্লাহ্ ।

অর্থ : আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি মহান। আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। শান্তি ও রহমত বর্ষিত হোক আল্লাহর রসুল মোহাম্মদ (সা.)-এর ওপর।

৩. তাওয়াফ শুরু করার আগে সম্ভব হলে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ঈমানান বিকা, ওয়া তাসদীকান বিকিতাবিকা ওয়া ইত্তিবায়ান লিসুন্নাতি নাবিয়্যিকা মুহাম্মাদিন (সা.)।

অর্থ : হে আল্লাহ (আমি তাওয়াফ শুরু করছি) আপনার প্রতি ঈমান এনে আপনার কিতাবকে সত্যায়ন করে এবং আপনার নবী মোহাম্মদ (সা.)-এর অনুসরণ করে। (মাজমউয যাওয়াইদ, ৫৪৭০)। বি.দ্র. তাওয়াফে এমন কোনো নির্দিষ্ট দোয়া নেই, যা ছাড়া তাওয়াফ সহি হবে না। অতএব, যেকোনো দোয়া পড়া যাবে। তবে এখানে হাদিস ও আসার থেকে কিছু দোয়া উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো পড়া উত্তম।

৪. রসুলুল্লাহ (সা.) রুকনে ইয়ামানি ও হাজরে আসওয়াদের মাঝে এ দোয়া পড়তেন-

উচ্চারণ : রব্বানা আ-তিনা ফিদ্দুনয়া হাসানাহ ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাহ। ওয়াকিনা আজাবান্নারি।

অর্থ : হে আমাদের রব, আপনি আমাদের দুনিয়াতে কল্যাণ দান করুন ও আখিরাতে কল্যাণ দান করুন এবং আমাদের জাহান্নামের আজাব হতে রক্ষা করুন। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা)।

৫. রসুল (সা.) হাজরে আসওয়াদ ও মাকামে ইবরাহিমের মধ্যে এই দোয়া পড়তেন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা কান্নি’নী বিমা রাজাকতানী ওয়া বারিকলী ফীহি। ওয়াখলুফ আলা কুল্লি গাইবাতিন লী বিখাইর।

অর্থ : হে আল্লাহ, যে রিজিক আপনি আমাকে দান করেছেন, তাতেই আমাকে তুষ্ট রাখুন ও এতে বরকত দান করুন এবং আমার থেকে যেসব নেয়ামত দূর হয়ে গেছে এর উত্তম বদলা আমাকে দান করুন। (মুসতাদরাকে হাকেম)।

৬.পূর্ণ তাওয়াফে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু। ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয়, তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সব প্রশংসা তাঁরই। আর তিনিই সর্বশক্তিমান। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা)।

৭. জমজমের পানি পানের সময় শুরুতে বিসমিল্লাহ ও শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলুন এবং পান করার আগে-পরে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফিয়া, ওয়া রিজকান ওয়াসিয়া, ওয়া শিফাআম মিন কুল্লি দা-য়ি।

অর্থ : হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে উপকারী ইলম, প্রশস্ত রিজিক ও সব রোগ থেকে শেফা প্রার্থনা করছি। (মানাসিক ১৩৯)।

৮. সাঈ শুরু করার আগে এভাবে নিয়ত করুন- ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে ওমরা/হজের সাঈ করছি। আমার জন্য তা সহজ করুন এবং কবুল করুন।’

৯. সাফা পাহাড়ে ওঠার সময় এ দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : ইন্নাস সাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন শা’আ ইরিল্লাহ, ফামান হাজ্জাল বাইতা আও ইতামারা ফালা জুনাহা আলাইহি আই ইয়াত্তাওওয়াফা বিহিমা। ওয়ামান তাতাওওয়াআ খাইরান, ফাইন্নাল্লাহা শা-কিরুন আলীম।

অর্থ : নিশ্চয়ই সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং যে ব্যক্তি বায়তুল্লায় হজ কিংবা ওমরা করবে, এই দুটির তাওয়াফে (সাঈতে) তার জন্য দোষ নেই। কেউ স্বেচ্ছায় ভালো কাজ করলে নিশ্চয় আল্লাহ পুরস্কারদাতা সর্বজ্ঞ।

১০. সাফা পাহাড়ে উঠে বায়তুল্লাহর দিকে ফিরে তিনবার ‘আল্লাহু আকবর’ বলে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু, লা-শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, য়ুহয়ী ওয়ায়ুমীত বিয়াদিহিল খায়রু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয়, তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সকল প্রশংসা তাঁরই। তিনিই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান, সব কল্যাণ তাঁর হাতে। আর তিনি সর্বশক্তিমান। (সহিহ মুসলিম, হাদিস ১২১৮)

১১. সাফা-মারওয়ায় সাঈ করার সময় সবুজ পিলারদ্বয়ের মধ্যে দ্রুত চলার সময় এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আনতাল আ আযযুল আকরাম।

অর্থ : হে আমার প্রতিপালক, আমাকে ক্ষমা করুন এবং দয়া করুন। আপনি মহাপরাক্রমশালী। মহাসম্মানী। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা, হাদিস-১৫৮০৭)

১২. সাঈর প্রত্যেক চক্করে কোরআন হাদিসে বর্ণিত যেকোনো দোয়া পড়তে থাকুন।

১৩. আরাফার ময়দানে বিশেষ কোনো দোয়া বা জিকির পড়া জরুরি নয়। সুবাহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবারসহ যেকোনো দোয়া ও জিকির নিজ ভাষায় করা যেতে পারে। তবে হাদিস ও আছারে এক্ষেত্রে কিছু দোয়া পড়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। যেমন :

ক) উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াদাহু লা-শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন কাদির। -জামে তরিমিযি, হাদিস-৩৫৮৫ ।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয়, তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সকল প্রশংসা তাঁরই। আর তিনিই সর্বশক্তিমান।

খ) বর্ণিত আছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) উকুফের সময় দোয়ার জন্য হাত তুলে তিনবার ‘আল্লাহু আকবার ওলিল্লাহিল হামদ’ বলতেন। এরপর এ দোয়া পড়তেন-

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওলাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন কাদির। আল্লাহুম্মাহদিনী বিল হুদা ওয়া নাক্কিনী বিত তাকওয়া, ওয়াগফিরলি ফিল আ-খিরাতি ওয়াল উলা। -মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদিস-১৪৯২৩

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয় তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সকল প্রশংসা তাঁরই। আর তিনিই সর্বশক্তিমান। হে আল্লাহ, আপনি আমাকে হেদায়েতের পথে পরিচালিত করুন। আমাকে তাকওয়ার মাধ্যমে পবিত্র করে দিন এবং দুনিয়া ও আখিরাতে আমাকে ক্ষমা করে দিন।

১৪. রমি (শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ) করার সময় এ দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবর, রাগামান লিশ শায়াতিন, ওয়া রিদাআন লিররাহমান, আল্লাহুম্মাজ আলহু হাজ্জাম মাবরূরান, ওয়া যানবান মাগফুরান ওয়া সা’ইয়াম মাশকুরান। ওয়া তিজারাতান লান তাবূরা।

অর্থ : সেই আল্লাহর নামে, যিনি মহান। শয়তানকে অপদস্থ করার উদ্দেশ্যে এবং মেহেরবান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য আমি এ কঙ্কর মারছি। হে আল্লাহ আমার হজ কবুল করুন, গোনাহরাজি ক্ষমা করুন। প্রচেষ্টাকে ফলবতী করুন এবং এই ব্যবসায়কে এমন ব্যবসায় পরিণত করুন যাতে ক্ষয় নেই।

জিয়ারতে মদিনার দোয়াসমূহ

১. সবুজ গম্বুজ নজরে পড়ামাত্র গাড়ি হতে নেমে দরুদ পড়ুন এবং এ দোয়াটি পড়ুন-

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি মাশাআল্লাহু লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, রাব্বি আদখিলনী মুদখালা সিদকিউঁ ওয়া আখরিজনি মুখরাজা সিদকিউঁ। আল্লাহুম্মাফতাহ লি আবওয়াবা রাহমাতিকা।

অর্থ : আল্লাহর নামে (এ শহরে প্রবেশ করছি) আল্লাহ যা কবুল করেছেন। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া নেক কাজ করা এবং গুনাহর কাজ থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। হে আল্লাহ, আপনি আমাকে সত্য পথে প্রবেশ করান এবং সত্য পথেই বের করে আনুন। হে আল্লাহ আমার জন্য আপনার রহমতের দরজাসমূহ খুলে দিন।

২. রওজা শরিফের কাছে এসে এভাবে সালাম পেশ করুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

অর্থ : হে আল্লাহর রসুল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত।

৩. অধিক হারে দরুদ ও কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ করুন এবং নবীজীর সামনে আল্লাহর নিকট তাওবা ইস্তেগফার পাঠ করুন।

ইস্তেগফার : আস্তাগফিরুল্লাহা মিন কুল্লি যানবিও ওয়া আতুবু ইলাইহি, লা-হাওলা ওয়ালা-কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম।

অর্থ : আমি আল্লাহর নিকট সব গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং আমি তাঁরই অভিমুখী হই। মহান পরাক্রমশালী আল্লাহর সাহায্য ছাড়া নেক কাজ করা ও অন্যায় কাজ হতে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

৪. অতঃপর রসুলের (সা.) শাফায়াত কামনা করুন। এভাবে বলুন-

উচ্চারণ : ইয়া রসুলুল্লাহ, সামি’তুল্লাহা ইয়াকুলু-“ওয়ালাও আন্নাহুম ইয যালামু আনফুসাহুম, জা-উকা, ফাস্তাগফারুল্লাহা ওয়াস্তাগফারা লাহুমুর রসুলু-লাওয়াজাদুল্লাহা তাওওয়াবার রাহীমা।” কাদ জি’তুকা মুস্তাগফিরান মিন যুনূবী। মুস্তাশফিআন বিকা ইলা রাব্বি।

অর্থ : ইয়া রসুলুল্লাহ আমি শুনেছি আল্লাহতায়ালা বলেন, আর যদি তারা নিজেদের ওপর জুলুম করার পর আপনার নিকট উপস্থিত হতো এবং আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইত এবং রসুল ও তাদের জন্য ক্ষমা চাইতেন, তবে অবশ্যই তারা আল্লাহকে তাওবা কবুলকারী, করুণাময় পেত। তাই আপনার কাছে আমি এসেছি, আল্লাহর নিকট তাওবা ও ক্ষমা প্রার্থনাকারী হয়ে এবং আমার রবের কাছে আপনার সুপারিশ কামনাকারী হয়ে।

৫. হজরত আবু বকর (রা.)-এর মাজারের সামনে এসে সালাম পেশ করুন-

উচ্চারণ : আস সালামু আলাইকা ইয়া খলিফাতা রাসুলিল্লাহ। ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। জাযাকাল্লাহু আন্না খায়রাল জাযা।

অর্থ : হে আল্লাহর রসুলের খলিফা, আপনার প্রতি সালাম (শান্তি) বর্ষিত হোক। এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত। এবং আমাদের পক্ষ থেকে আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

৬. হজরত উমর ফারুক (রা.)-এর মাজারের সামনে এসে সালাম পেশ করুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকা ইয়া আমীরাল মু’মিনীন, ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। জাযাকাল্লাহু আন্না খায়রাল জাযা।

অর্থ : হে আমিরুল মুমিনীন, আপনার প্রতি সালাম (শান্তি) বর্ষিত হোক। এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত। এবং আমাদের পক্ষ থেকে আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

৭. আল্লাহ তায়ালার ফেরেশতাদের ওপর সালাম দিয়ে বলুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা জিবরাঈল, আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা মিকাঈল, আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা ইসরাফিল, আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা আজরাঈল, আসসালামু আলাইকুম ইয়া মালায়িকাতাল মুকারবাবিনা, মিন আহলিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদিনা কাফফাতান, আ-ম্মাতান আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

অর্থ : হে আমাদের সরদার জিবরাইল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। হে আমাদের সরদার মিকাঈল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। হে আমাদের সরদার ইসরাফিল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। হে আমাদের সরদার আজরাইল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। আসমান ও জমিনে বসবাসকারী আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্ত হে ফেরেশতাগণ, আপনাদের সবার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত।

৮. জান্নাতুল বাকিতে গিয়ে সাহাবিদের নাম নিয়ে সালাম পেশ করুন। এরপর সকলকে উদ্দেশ করে বলুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকুম আহলাদ দিয়ারি মিনাল মুমীনিন ওয়াল মুসলিমীন। ওয়া ইন্না ইনশাআল্লাহু বিকুম লাহিকুন। নাসআলুল্লাহা লানা ওয়া লাকুম আফিয়া। জাযাকুমুল্লাহু আন্না খায়রাল জাযা।

অর্থ : হে পবিত্র স্থানের মুমিন ও মুসলমান অধিবাসীগণ, আপনাদের প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা আপনাদের সঙ্গে মিলিত হব। আমরা আল্লাহর কাছে আপনাদের ও আমাদের সকলের জন্য মাগফিরাত কামনা করছি। আমাদের পক্ষ হতে আল্লাহ তায়ালা আপনাদের উত্তম প্রতিদান দান করুন।

৯. হজ-ওমরা থেকে ফেরার সময় এ দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু। লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু। ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির। আ-য়িবুনা, তা-ইবুনা সাজিদুনা লিরাব্বিনা হামিদুনা। সাদাকাল্লাহু ওয়াদাহু ওয়া নাসারা আবদাহু ওয়া হাযামা আহযাবা ওয়াহদাহু ।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তাঁর কোনো শরিক নেই। তাঁরই জন্য সকল রাজত্ব ও প্রশংসা এবং তিনি সব কিছুর ওপর সামর্থ্যবান। আমাদের পালনকর্তার কাছে আমরা আবার ফিরে আসব, তাঁরই কাছে আমরা অভিমুখী হই এবং তাঁর প্রতি সিজদা আদায় করি। আল্লাহ তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন এবং বান্দাকে সাহায্য করেছেন। -সহীহ বুখারী, হাদিস-১৭৯৭

হজের সময় মক্কা-মদিনায় দোয়া কবুলের বিশেষ স্থানসমূহ

১. মাতাফ-তাওয়াফের জায়গা। ২. মুলতাযাম-কাবা ঘরের দরজা ও হাজরে আসওয়াদের মধ্যবর্তী স্থান। ৩. মীযাবে রহমতের নিচে। ৪. জমজম কুয়ার কাছে। ৫. মাকামে ইবরাহিমের পেছনে। ৬. সাফা-মারওয়া পাহাড়দ্বয়ের উপরে। ৭. রুকনে ইয়ামানি ও হাজরে আসওয়াদের মধ্যবর্তী স্থানে। ৮. মিনার মসজিদসমূহে ও মিনার ময়দানে। ৯. মুজদালিফা ও আরাফাতের ময়দানে। ১০. জাবালে রহমত, জাবালে নূর ও জাবালে সাওরে। ১১. কংকর মারার স্থানে। ১২. রিয়াযুল জান্নাতে। উমরাহর সকল দোয়া

হজ্জ ও উমরাহ’র জন্য কেনাকাটা করুন। উমরাহর সকল দোয়া

  • ইহরাম বেল্ট ও ব্যাগ
  • হালাল কসমেটিক্স

হজ্জ ও উমরাহ্‌ লেটস্ট  তথ্য- Govt. hajj portal

উমরাহর সকল দোয়া

  • All Accessories Book Gift Hajj & Umrah cosmetics Ihram Ihram belt & bag Package bundle Pure food Search for:

Username or email address  *

Password  *

Remember me Log in

Lost your password?

Email address  *

Subscribe to our newsletter

Your personal data will be used to support your experience throughout this website, to manage access to your account, and for other purposes described in our privacy policy .

Islami Lecture

রাব্বানা দিয়ে কুরআন থেকে বাংলা উচ্চারণ সহ ৪০ টি দোয়া

রাব্বানা দিয়ে পবিত্র কুরআন থেকে বাংলা উচ্চারণ সহ ৪০ টি দোয়া - Islami Lecture

কুরআন মাজীদে বিভিন্ন সূরায় সর্বমোট ৪০ বার রব্বানা দিয়ে দু’আ আছে। যে দু’আ গুলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়া’লার কাছে প্রিয়। রব্বানা অর্থ “হে আমাদের রব”। এই দু’আ গুলো আল্লাহ কুরআনে উল্লেখ করেছেন যেন আমার এর মাধ্যমে আল্লাহর নিকট চাইতে পারি।

ফজিলত ১। কাবা শরীফের নির্মাণ কাজ শেষ করার পর হযরত ইবরাহীম (আঃ) এবং ইসমাইল (আঃ) এই দোয়াটি পড়েছিলেন। ২। এই দোয়ার মাধ্যমে হযরত ইবরাহীম (আঃ) এই শিক্ষাই দিয়েছিলেন যে মানুষ ের শুধু কোন মহৎ কাজ শেষ করেই তৃপ্ত না হয়ে কিংবা গর্ব না করে, বরং ঐ কাজটি কবুলের জন্যে আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করতে হবে।

ফজিলত ১। এই দোয়াটি হযরত ইবরাহীম (আঃ) নিয়মিত করতেন। ২। হযরত ইবরাহীম (আঃ) কোন কাজ শেষ করার পর আল্লাহ্‌র প্রতি ভয় এবং স্বীকৃতি সরূপ এই দোয়াটি করতেন। আল্লাহ্‌র উপর বশ্যতা এবং আনুগত্যের প্রকাশ হিসেবে সবারই এই দোয়াটি করা উচিৎ। এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, কোন ব্যক্তির মধ্যে আল্লাহ্‌র উপর স্বীকৃতি যত বাড়বে, আল্লাহকে অনুধাবনের পরিমানও বাড়তে থাকবে। ৩। ইবরাহীম (আঃ) তাঁর বংশধরদের আধ্যাত্মিক কল্যাণ এর জন্যেও এই দোয়া করতেন বিশেষ করে তাদের আখিরাতের কল্যানের জন্যে। ৪। এই দোয়াটি করার অন্য আরেকটি কারণও আছে। তাঁর বংশধরগন ভাল কাজ করে যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যে উদাহরন হিসেবে রাখতে পারে এবং তা পরবর্তীতে সমগ্র মুসলমান জাতির জন্যে কল্যান বয়ে আনবে।

ফজিলত ১। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নিয়মিত এই দোয়াটি পাঠ করতেন। ২। হজ্জের তাওয়াফের সময় এই দোয়াটি করা মাসনুন। ৩। আব্দুল্লাহ বিন সাইয়িব বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) রুকন জামাহ এবং রুকন আসওয়াদ এর মাঝে এই দোয়াটি করতেন। (আবু দাউদ) ৪। আবু হাসান বিন দাহহাক(রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ যদি ১০০ টি দোয়া করতেন তিনি শুরু এবং শেষ করতেন এই দোয়াটি দিয়ে। এমনকি দুটি দোয়া করলে তার মধ্যে একটি এই দোয়া। ৫। আল্লামা বাগাবি হতে বর্ণিত, একবার রাসুলুল্লাহ খুব দুর্বল ও পাতলা গড়নের (সদ্য ডিম থেক ফোটা বাচ্চার মত) এক লোককে দেখে তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কি আল্লাহ্‌র কাছে কোন দোয়া কর’? উত্তরে লোকটি বললেন, আমি আল্লাহ্‌র কাছে এই দোয়া করি যে আল্লাহ্‌ যেন আমাকে আখিরাতের শাস্তি এই দুনিয়াতে দিয়ে দেয়। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আশ্চর্যের সাথে বললেন, ‘কিন্তু তোমার দুনিয়াতে সেই শাস্তি সহ্য করার সামর্থ্য নেই। বরং তুমি আল্লাহ্‌র কাছে এই দোয়াটি করো। সুবহানাল্লাহ। লোকটি দোয়াটি করলেন এবং সুস্থ হয়ে উঠলেন। (সহিহ মুসলিম)।

ফজিলত সাহাবীগণ যুদ্ধে থাকা অবস্থায় জালুতের সাথে এই দোয়া পড়তেন। প্রতিপক্ষ সৈন্যদের আক্রমনের স্বীকার হলেও এই দোয়া পড়তেন।

ফজিলত ১। সূরা আল-বাকারার অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ শেষ দুই আয়াত এর প্রথম আয়াত। ২। আল্লাহ্‌র রাসুল আল্লাহ্‌ পক্ষ থেকে তাঁর কাছে যা পাঠানো হয়েছে তাতে বিশ্বাস করতেন এবং মুমিনগণও তাই করতেন। সকল মুমিনই আল্লাহ্‌, আল্লাহ্‌র রাসুল, ফেরেসেতা, আসমানি কিতাব এবং প্রেরিত রাসুলদেরকে বিশ্বাস করতেন। তাঁরা বলেন, আল্লাহ্‌র প্রেরিত রাসুলদের মধে আমরা কোন ভেদাভেদ করিনা। আমরা শুনি এবং সেই অনুযায়ী কাজ করি।

ফযিলত ১। সূরা আল-বাকারার অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ শেষ দুই আয়াত এর দ্বিতীয় আয়াত। ২। আল্লাহ্‌র রাসুল আল্লাহ্‌ পক্ষ থেকে তাঁর কাছে যা পাঠানো হয়েছে তাতে বিশ্বাস করতেন এবং মুমিনগণও তাই করতেন। সকল মুমিনই আল্লাহ্‌, আল্লাহ্‌র রাসুল, ফেরেসেতা, আসমানি কিতাব এবং প্রেরিত রাসুলদেরকে বিশ্বাস করতেন। তাঁরা বলেন, আল্লাহ্‌র প্রেরিত রাসুলদের মধে আমরা কোন ভেদাভেদ করিনা। আমরা শুনি এবং সেই অনুযায়ী কাজ করি। এ জন্যেই আমরা যদি এসব কোন বিষয়ে ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তাঁর জন্যে আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা চেয়ে দোয়া করতে হবে।

ফজিলত ১। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, এই দোয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ) করেছেন এবং তা কবুল হয়েছে। (তাফসীর মাযহারি)। ২। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, একদা আমরা জিবরাঈল (আঃ) সহ রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সাথে বসেছিলাম। হঠাৎ একটা দরজা খোলার শব্দ শুনতে ফেলাম। জিবরাইল (আঃ) সাথে সাথে তাঁর দৃষ্টি দিয়ে দেখলেন এবং বললেন যে দরজাটি এখন খুলল তা আসলে সাধারনত খুলেনা। বর্ণনাকারী বলেন, সাথে সাথে নবীর কাছে একজন ফেরেশতা এসে বলেন, ”আপনাকে জান্নাত ের দুই ধরনের আলোর সুসংবাদ দিতে আসলাম যা অতীতের কোন রাসুলকে দেয়া হয়নি। প্রথমটি হচ্ছে সূরা ফাতিহা এবং পরেরটি সূরা বাকারাহ এর শেষ আয়াত। আপনি যদি এর মধ্য থেকে একটি অক্ষরও পড়েন, আপনি জান্নাত ের সেই আলো ভোগ করতে পারবেন। (সহিহ মুসলিম) ৩। আবু সা’ইদ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুল্লুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন সূরা বাকারাহ এর শেষ দুই আয়াত সমগ্র রাতের জন্যেই যথেষ্ট।

ফজিলত হযরত আয়শা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুল্লুল্লাহ (সাঃ) সকালে ঘুম থেকে উঠেই এই দোয়া করতেন।

ফজিলত এই আয়াতটির পূর্ববর্তী আয়াত ছিল হাসরের মাঠকে নিয়ে। একই ভাবে এই আয়াতটিও কোন সান্ত্বনা হিসেবে নয়, বরং আখিরাতে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভের জন্যে দোয়াটি করতে হবে।

ফজিলত যাদের মধ্যে আল্লাহ্‌ ভীতি আছে, শরিয়তের নীতি-আদর্শের প্রতি সতর্কতার প্রমান স্বরুপ এই দোয়া করা

ফজিলত হযরত ঈসা (আঃ) এর সহকারীগন এই দোয়া করেছিলেন। যখন ঈসা (আঃ) তাঁর জাতির কাছে জানতে চেয়েছিলেন, কার তাঁর সহযোগী হতে চান। তখন তাঁরা রাজি হয়েছিলেন এবং এই দোয়াটি পড়ার মধ্যমে তাদের যুক্তি জোরালো করেছিলেন। (মারিফুল কুরআন)

ফজিলত ১। এই আয়াতের মূল শিক্ষা হচ্ছে যখন কেউ কোন দুর্যোগে বিপদগ্রস্থ হয় সবারই একসাথে এগিয়ে আসা উচিত এবং অনুশোচনা করে দোয়া করা উচিৎ। কারণ অধিকাংশ দুর্যোগ/ সমস্যা কাউকে বিপদে ফেলছে তাঁর অতিত পাপের কারনে। (বায়ানুল কুরআন) ২। এই দোয়ার মাধ্যমে প্রথমে অতীতের সকল পাপের জন্যে ক্ষমা চাওয়া হয়। এর একটি দিক হচ্ছে, যে কোন ধরনের বিপদ-আপদ, দুর্যোগ, সমস্যা যাই আসুক না কেন, এটি যে বিপদগ্রস্থ ব্যাক্তির অতিত পাপের কারনে হয়ছে তা স্বীকার করে নেয়া। এবং প্রতিকার হিসেবে পাপের জন্যে আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং অনুশোচনা করা।(মারিফুল কুরআন)

ফজিলত ১। এই দোয়ার অর্থ হচ্ছে, মানুষ ের অনেক চাওয়া/ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। কিন্তু শেষ চাওয়ার মধ্যে দুটি জিনিস থাকা উচিৎ – ১) জান্নাত পাওয়া ২) জাহান্নামের আগুন থেকে দূরে থাকা। কিন্তু এ জন্যে দুটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে – * ঈমান আনা * পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকা। (বায়ানুল কুরআন) ২। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত – রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নিয়মিত রাতে এই দুয়া পাঠ করতেন।

ফজিলত ১। এই দোয়ার অর্থ হচ্ছে, মানুষের অনেক চাওয়া/ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। কিন্তু শেষ চাওয়ার মধ্যে দুটি জিনিস থাকা উচিৎ – ১) জান্নাত পাওয়া ২) জাহান্নামের আগুন থেকে দূরে থাকা। কিন্তু এ জন্যে দুটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে – * ঈমান আনা * পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকা। (বায়ানুল কুরআন) ২। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত – রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নিয়মিত রাতে সুরাহ আল-ইমরান এর শেষ ১০ আয়াত পাঠ করতেন।

ফজিলত ১। এই দোয়ার অর্থ হচ্ছে, মানুষের অনেক চাওয়া/ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। কিন্তু শেষ চাওয়ার মধ্যে দুটি জিনিস থাকা উচিৎ – ১) জান্নাত পাওয়া ২) জাহান্নামের আগুন থেকে দূরে থাকা। কিন্তু এ জন্যে দুটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে – * ঈমান আনা * পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকা।(বায়ানুল কুরআন) ২। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত – রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নিয়মিত রাতে সুরাহ আল-ইমরান এর শেষ ১০ আয়াত পাঠ করতেন।

ফজিলত ১। এই দোয়ার অর্থ হচ্ছে, মানুষের অনেক চাওয়া/ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। কিন্তু শেষ চাওয়ার মধ্যে দুটি জিনিস থাকা উচিৎ – ১) জান্নাত পাওয়া ২) জাহান্নামের আগুন থেকে দূরে থাকা। কিন্তু এ জন্যে দুটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে – ১) ঈমান আনা ২) পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকা।(বায়ানুল কুরআন) ২। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত – রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নিয়মিত রাতে সুরাহ আল-ইমরান এর শেষ ১০ আয়াত পাঠ করতেন।

ফজিলত “আমাননা” শব্দটি দিয়ে আহলুল-কিতাব এর আগের ঈমান কে বুজায় না বরং বর্তমান ইমানকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে এবং ইমানদারদের দলে অন্তর্ভুক্ত হতে বলা হয়েছে। রাব্বানা শব্দটি দিয়ে এটি পরিষ্কার করা হয়ছে যে তাঁরা মিথ্যা এবং সাধারন নয় বরং সত্যিকারের ঈমান আনছে। “আশ-সাহিদিন” (নবীর উম্মাত) বলতে তাদেরকে বুজানো হয়েছে যারা রাসুলের দাওয়াতের উপর সন্তুষ্ট হওয়ার বিষয়ে স্বাক্ষী দেয়।(তাফসীর মাযহারি)

ফজিলত হযরত ঈসা (আঃ) তাঁর অনুসারীদের অনুরোধে এই দুয়া করেছিলেন। তাঁরা ঈসা (আঃ) কে অনুরোধ করেছিলেন আল্লাহ্‌র কাছে উপর থেকে খাবার পাঠানোর জন্যে দোয়া করতে যাতে তাঁর অনুসারীরা খেতে পারে ও অন্তরে প্রশান্তি আশে এবং তাঁরা সন্তুষ্ট হতে পারে এই ভেবে যে ঈসা (আঃ) আসলে তাঁর রবের কথাই বলেছেন। যখন ঈসা (আঃ) দেখলেন তাদের উদ্দেশ্য সঠিক তিনি এই দোয়াটি করেছিলেন। (মারিফুল কুরআন)

ফজিলত এই আয়াতটি এটি প্রমান করার জন্যে যথেষ্ট যে কোন মানুষের সামান্য গুনাহ ও যদি আল্লাহ্‌ তাআলা ক্ষমা না করেন, তাঁকে এর জন্য অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে। (তাফসীর মাযহারি)

ফজিলত জান্নাত এবং জাহান্নাম এর মাঝে দাঁড়িয়ে মানুষ এই দোয়া করবে যখন তাদেরকে জাহান্নামের দিকে ফিরানো হবে। তাঁরা তখন বলবেন, “হে আল্লাহ্‌, আমাদেরকে ঐ জাহান্নাম বাসীদের সাথে নিওনা যারা সবাই জালেম”। (মারিফুল কুরআন)

ফজিলত ১। হযরত সুয়াইব (আঃ) যখন দেখলেন তাঁর জাতিরা সত্য গ্রহন করতে/ ঈমান আনতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে তখন তিনি আল্লাহ্‌র কাছে এই দোয়া করলেন। (মারিফুল কুরআন) ২। সত্যিকার অর্থে সুয়াইব (আঃ) তাঁর জাতি থেকে যারা সত্যের ডাকে সাড়া দেয়নি তাদের ধ্বংসের জন্যে এই দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ্‌ তাঁর দোয়া কবুল করেছিলেন।

ফজিলত এই দোয়ার মধ্যে এই ইঙ্গিতটি করা হয়েছে যে আল্লাহ্‌ না চাইলে মানুষের সাহসিকতা এবং আশা-ভরসার কোন ব্যবহারই হবেনা। অতএব, দুয়া করতে হবে যাতে আল্লাহ্‌ তাআলা আমাদের কঠিন এবং ধৈর্যশীল হওয়ার তৌওফিক দেন। কারণ একমাত্র দৃঢ়তা, ধৈর্যশীলতাই পারে একজন মানুষকে প্রতিপক্ষের কাছে জয়ী করে তুলতে। (মারিফুল কুরআন)

ফজিলত যে কোন দোয়া করার আগে তা কবুল হওয়ার জন্যে আল্লাহ্‌র উপর পূর্ণ ভরসা রাখা পরম গুরুত্বপূর্ণ। (তাফসীর মাযহারি)

ফজিলত ১। হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এই দোয়াটি করেছিলেন। ২। ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, হযরত ইব্রাহীম (আঃ) যখন হযরত ইসমাইল (আঃ) এবং তাঁর মাকে মরুভুমিতে রেখে আসছিলেন তখন মনের দুঃখ প্রকাশ করতে গিয়ে এই দোয়া করেছিলেন। (তাফসীর মাযহারি)

ফযিলত ১। তিরমিজী শরিফে এরকম একটি বিবৃতি আছে যে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন দুয়া হচ্ছে ইবাদত। ২। আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন দুয়া হচ্ছে ইবাদতের মূল উপাদান। (ইব্রাহীম)

ফযিলত ১। হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এই দোয়াটি করেছিলেন। ২। এই আয়াতগুলো থেকে এইটা পরিষ্কার যে আমাদেরকে দোয়ার শিষ্টাচার শিখতে হবে। দোয়া করতে হবে পরম নম্রতা ও বিনয়ের সাথে। আল্লাহ্‌র প্রশংসা, পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণার মধ্য দিয়ে আমাদের দোয়া করতে হবে। ফলে, আমাদের দোয়া কবুল হওয়ার সমূহ সম্ভবনা থাকবে। (মারিফুল কুরআন)

ফযিলত এই দোয়াটি গুহার মধ্যে থাকা সাথীদের করা যখন তাঁরা গুহায় আশ্রয় নেন।

ফযিলত হযরত মুসা (আঃ) এবং হযরত হারুন (আঃ) ফেরাউনের কাছে যাওয়ার আগে আল্লাহ্‌র কাছে এই দোয়াটি করেছিলেন।

ফযিলত ১। ফিরাউনের স্ত্রী ছিলেন আল্লাহ্‌র উপর বিশ্বাসী এবং তিনি ঈমান এনেছিলেন। তিনি এই দোয়াটি করেছেন যাতে ফিরাউনের কাছ থেকে তিনি মুক্তি পান এবং জান্নাত লাভ করেন। ২। এটা উল্লেখ আছে যে, ফিরাউন তার স্ত্রীকে সবসময় নির্যাতন করতেন কারণ সে নিজেই ছিল একজন পুরুষত্বহীন। নির্যাতনের সময় ফিরাউনের স্ত্রী তাঁর দুর্ভোগ লাঘবের জন্যে এই দোয়াটি করতেন। (জালালাইন)

ফযিলত ১। এই দোয়াটি এক দল মুসলমানের করা এবং তাঁরা নিয়মিতই এই দোয়াটি করতেন। ২। এই দোয়াতে তাঁরা আল্লাহ্‌র কাছে বলতেন, “হে, আল্লাহ্‌! আমরা ঈমান এনেছি। সুতরাং আমাদের গুনাহ মাফ কর এবং আমাদের উপর কৃপা কর”।

ফযিলত ১। এটি এমন একটি দোয়া যা ঈমানদারগন নিয়মিত করতেন। কারণ তাঁদের একটি বড় গুন হচ্ছে, আল্লাহ্‌র প্রতি অনুগত হওয়ার সত্তেও তাঁরা মনের মধ্যে আখিরাতের শাস্তির ভয় ধারন করে। এই ভয়ের কারনেই, তাঁরা বাস্তবসন্মত হয়ে দোয়া করতেন। ২। আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত- নবী (সাঃ) বলেছেন, আল্লাহ্‌ তাআলা বনী-ইসরাইল এর একজন নবীর কাছে একটি ওহি পাঠিয়েছিলেন। “তোমার উম্মতদের মধ্যে ঈমানদারদের বল যাতে তাঁরা শুধু ভালো কাজের উপরই ভরসা করে না থাকে, কারণ শেষ বিচারের দিন যে বান্দাকেই আমি শাস্তি দিতে চাই আমার বিচারে তাঁরা শাস্তির উপযুক্ত হলে তাঁদের শাস্তি ভোগ করতেই হবে। আবার যারা এখনও ঈমান আনে নাই তাঁদের বলে দাও তাঁরা যেন আর ধংসের সাথে লিপ্ত না হয়। কারণ আমি চাইলে যে কোন বড় ধরনের গুনাহও মাফ করে দিতে পারি।” (তাফসীর মাযহারি)

ফযিলত ১। চোখের শীতলতা বলতে হাসান বসরি (রাঃ) উল্ল্যেখ করেছেন, নিজের পরিবার পরিজনদের আল্লাহ্‌র অনুগত হতে দেখাই হচ্ছে চোখের আসল শীতলতা। পরিবার ের সুখ, শান্তি ও কল্যানও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। (মারিফুল কুরআন) ২। আল্লাহ্‌র বাছাই করা বান্দা তারাই, যারা নিজে ভালো কাজ করে এবং স্ত্রী -সন্তানদের ভাল কাজে এবং আল্লাহ্‌ অনুরাগী হতে উৎসাহ প্রদান করেন। তাঁরা এজন্যে সবসময়ই কাজ করে যাবেন এবং এর অংশ হিসেবে এই দোয়াটি করবেন। (ইবিদ) ৩। নিজের পরিবার এবং সন্তান -সন্ততিদের আল্লাহ্‌র অনুগত হতে দেখার চেয়ে আর ভালো কিছুই নেই। (তাফসীর মাযহারি)

ফযিলত ১। জান্নাতবাসীগন জান্নাতে গমন করার সময় এই দোয়া পড়বেন। (মারিফুল কুরআন) ২। ইবনে উমার (রাঃ) বর্ণিত- নবী (সাঃ) বলেছেন, কালিমা পাঠকারীদের মৃত ্যুর সময় কোন ভয় থাকবেনা। কবরের কঠিন আজাবের অভিজ্ঞতাও তাঁদের হবেনা, এবং শেষ বিচারের দিনেও না। আমি দেখছি, শেষ বিচারের দিন কবর থেকে উত্তলনের সময় তাঁদের মাথার ধুলো আচ্ছাদন করা থাকবে এবং তাঁরা এই দোয়াটি করতে থাকবে। (ইবনে কাথির)

ফযিলত ১। যে সকল ফেরেশতাগন আল্লাহ্‌ তাআলার সিংহাসন বহন করবেন তাঁরা মুমিনদের জন্যে এই দোয়া করবেন। ২। মুতিফ বিন আব্দুল্লাহ বলেন ঈমানদারদের মধ্যে আল্লাহ্‌র শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হচ্ছে ফেরেসতা আর সবচেয়ে নিকৃষ্ট হচ্ছে শয়তান। (তাফসীর মাযহারি)

ফযিলত ১। ফেরেশতাগন ঈমানদারদের জন্যে এই দোয়াটি করবেন। ২। সাইদ বিন জুবাইর হতে বর্ণিত- যখন কোন ব্যক্তিকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, তখন তাঁর বাবা, ভাই এবং সন্তানদের অবস্থান সম্পর্ক ে জানতে চাওয়া হবে। এবং তাঁকে বলা হবে যে, যে পরিমান ভালো কাজের জন্যে তিনি জান্নাত পেয়েছেন, তাঁর পরিজনদের মধ্যে সে পরিমান নেক পাওয়া যায়নি। উত্তরে ঐ ব্যক্তি তখন বলবে, আমার সকল নেক- আমল আমার নিজের এবং পরিজনের জন্যে। এরপর তাঁর বাবা, ভাই এবং সন্তান তাঁর সাথে যোগ দিবেন। তার পরপরই সাইদ বিন জুবাইর এই দোয়াটি পড়লেন। (ইবনে কাথির)

ফযিলত ১। “আল-লাযিনা-আমানু” বলতে মুহাজিরিন এবং আনসার বুজানো হয়েছে। ২। মালিক বিন মা’মুল বলেন যে আমির বিন সুরাহবিল তাঁকে বলেছেন, একদিক থেকে ইহুদি এবং খ্রিস্টানরা শিয়া সম্প্রদায়ের চেয়ে অনেক ভালো। কারণ যখন ইহুদিদের জিজ্ঞেস করা হয় যে তোমাদের সম্প্রদায়ের সবচেয়ে ধর্মচারী কারা? জবাবে তাঁরা বলেন মুসা (আঃ) এর অনুসারীরা। একই প্রশ্ন খ্রিস্টানদের জিজ্ঞেস করা হলে তাঁরা বলেন – ঈসা (আঃ) এর অনুসারীরা। কিন্তু যখন শিয়া সম্প্রদায়ের কাউকে জিজ্ঞেস করা হয় তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ কারা? তাঁরা জবাবে বলেন রাসুলের অনুসারীরা। (তাফসীর মাযহারি) এ জন্যেই মানুষের বিশ্বাস ঠিক রাখার জন্যে উপরিউক্ত দোয়াটি করা হয়।

ফজিলত ১। এই দোয়াটি হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁর অনুসারীরা করতেন। ২। এই দোয়াটির অর্থ হচ্ছে, সকল বিষয়েই আমরা তোমার উপর বিশ্বাস রেখেছি। এবং আমাদের সকল বিষয়য়ই তোমার উপর সমর্পণ করলাম। (ইবন কাথির)

ফজিলত ১। এই দোয়াটি হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁর অনুসারীরা করতেন।

journey dua in bangla

Related Articles

কোন ভাবে ভুলে গিয়ে সেজদা তিনটা দিয়ে দিলে কি করব.

দুআ কবুলের শর্তগুলো কী এবং কার দুআ কবুল হয় না - Islami Lecture

দুআ কবুলের শর্তগুলো কী এবং কার দুআ কবুল হয় না?

ইস্তিগফার কি এবং দিনে কতবার পড়া যাবে - Islami Lecture

ইস্তিগফার কি এবং দিনে কতবার পড়া যাবে

মদ-গাজা ও নেশা গ্রহণের ভয়াবহতা ও শাস্তি - Islami Lecture

মদ-গাজা ও নেশা গ্রহণের ভয়াবহতা ও শাস্তি

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বর্ণিত সহজ বাংলা উচ্চারণসহ ৪১ টি দোয়া - Islami Lecture

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বর্ণিত সহজ বাংলা উচ্চারণসহ ৪১ টি দোয়া

শুকরিয়ার সিজদা কীভাবে দেবেন - Islami Lecture

শুকরিয়ার সিজদা কীভাবে দেবেন

Leave a reply cancel reply.

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.

Notify me of new posts by email.

  • যে হাত আমায় হত্যা করবে!

মেয়েকে সব সম্পত্তি লিখে দেওয়া যাবে কি - Islami Lecture

Heart Islam

Heart Islam

Daily Duas in Bangla

১. ঘুমানোর আগে: আল্লাহুম-মা বিস-মিকা অমুথু ওয়া আহ-ইয়

২. জেগে উঠার পরে: আলহাম-ধু লিল্লা হিল লা-জি আহহিয়া না, বাঽআ দা-মা আমা-থা-না-ওয়াল ইল্ল্ঐ-হিন নূশর

৩. খাবার আগে: বিসমিল্লাহি ওয়া আ’লা বারাকা-থিল্লাহ

৪. খাবার পর: আলহামদু লিল্লা হিল লা-জি আত্তওয়া-মানা ওয়া সা-কা-না-ওয়াল জাআ-লানা মিনাল মুসলি মীন

৫. যদি আপনি খাওয়া শুরু করেন এবং ডুয়া বলতে ভুলে গেছেন: বিসমিল্লাহি আও-ওয়াল হু ওয়া আখিরহু

৬. বাথরুমে যাচ্ছি: আল্লাহুমা ইন্না আহহুজু বিকা মিন-আল কুবুসী ওয়াল আল কাবা-ইস নোট: আপনি বাম পা দিয়ে যেতে হবে

৭. বাথরুম ছেড়ে যখন: ঘুফ রানাক আলহামদু লিল্লা হিল লা-জী আজহবা আন-নীল-আযা ওয়া আ-ফা-নি নোট: আপনি ডান পা দিয়ে যেতে হবে

৮. ঘরের ভেতরে যাচ্ছি: বিসমিল্লাহি ওয়া লজনা ওয়া বিসমিল্লাহী খ-রাজ্জনা ওয়া আলা রবীনা থাওয়াক-কালনা নোট: ডান পা দিয়ে ভিতরে ঢুকা

৯. ঘর ছেড়ে যখন: বিসমিল্লাহী তাওয়াকাল-থুআলাললাহ, ওয়া লাহাওলা ওয়ালা কোওয়াথ ইল-লা বিলা নোট: ডান পা দিয়ে বাহিরে যাবেন

১০. মসজিদে ভেতরে যাচ্ছি: আল্লাহুমাফ-তাহ-লি আবওয়াবা রহমতিক নোট: ডান পা দিয়ে ভিতরে ঢুকা

১১. মসজিদের বাইরে যাচ্ছি: আল্লাহুমা ইননী আছ আলুকা মিন ফাধলিক নোট: ডান পা দিয়ে বাহিরে যাবেন

১২. পরিবহনে উঠার পর: সুবহানাল-লাজী সাক-খারা লানা হাজা ওয়া-মা কুন-না লাহু মুক্রে নিনে, ওয়া ইন-না-ইলা রাব-বিনা লামুন-কালেবুন

১৩. পরিবহন যখন চলছে: বিসমিল্লািহ মাজ-রেহা ওয়া মুরসাহা ইননা রাববী লা গফু-রুর-রাহেম

১৪. ঔষধ খাওয়ার সময়: আল্লাহ শফী আল্লাহ কাফি

১৫. যখন কেউ মারা গেছে শুনতে পান: ইননা লিললাহী ওয়া ইননা ইলাইহি রাজিঽআন

১৬. হাঁচি দেয়ার পর: আলহামদুল লিল্লাহ

১৭. কারো হাঁচি শোনলে: ইয়ার হামুকাল্লাহ

১৮. ইয়ার হামুকাল্লাহ শোনার পর: ইয়াহদিকুমুল্লাহু ওয়া ইউসলিহু বাআলাকুম

১৯. হাই তোলার পর: লা হাওয়ালা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ হিল আলী হিল আযীম

২০. দুধ খাওয়ার সময়: আল্লাহুমার বারিক লানা ফাইহি ওয়া জিন্নাহ মিহু

Share this:

Copyright © 2024 · All Rights Reserved · Heart Islam

Swell Lite from Organic Themes · RSS Feed

Learnt from Quran

Learnt from Quran

Duas with english and bangla translations, introduction.

[su_column]

In the name of Allah, the Most Gracious, the Most Merciful 

In Islamic terms, the Arabic word ‘Dua’ means supplication to Allah; a humble personal prayer that embodies faith, hope and sincere plea. Everyday, Muslims finish their five daily prayers (Salāt) with Dua for this life and hereafter. But Dua doesn’t have to be confined to Salāt, we can make Dua anytime and almost anywhere. In times of trouble, distress or anxiety, we feel the most pressing need for Dua to seek help from Allah. Only Allah, the All-Knowing, the All-Powerful, can provide us relief from any adversity. During good times, Dua can express our gratitude and devotion.

To show us how to properly make Dua   in   various needs, numerous concise Duas are mentioned in the Quran, which are as pertinent now as ever before.   A few of these Duas are recited by all Muslims at the end of their Salāt. But some of us may not be aware, how many more Duas we can learn from the Quran.

Many people say Dua in their own words.There’s probably nothing wrong with that; but you may wonder if you have asked for the right thing or in the right way. When we say a Dua learnt from Quran, there is no scope of such apprehension. Because Allah Himself has revealed these Duas in the Holy Quran, so that the followers of Prophet Muhammad (PBUH) may learn, how to request or beg Allah in various situations . The following ayat is an instance:

‘Surely we will test you with something of  fear, hunger and loss of wealth, lives and fruits; but give good news to the patient ones. Those who, when misfortune strikes them, say, “Indeed we belong to Allah and indeed to Him we will return.” Those are the ones on whom are blessings from their Lord and mercy. And they are the guided ones.’   [Sura Al-Baqara (2) :155 – 157]

‘And whatever you have of favour – is from Allah. Then when adversity touches you, to Him you cry for help.’  [Sura An-Nahl (16):53] 

In our journey through life, there are times when we face devastation, loss or some other crisis, which make us feel helpless, powerless. In such difficult times, our first resort should be Dua. Because Allah hears our prayers and answers when the time is right. In the meantime, Dua helps us to overcome our fear and anxiety and to emerge stronger from the wake of any tragedy or setback. We must keep praying and remember that, Allah has promised to respond to our call:

‘Indeed I am near. I respond to the invocation of the supplicant, when he calls upon Me.’    [Sura Al-Baqara (2) :186]

Your Lord says, “Call upon Me, I will respond to you .” [Sura Mumin (40): 60]

InshaAllah, learning the Duas from Quran and reciting them accordingly, will help us in both good times and bad times, to receive mercy, guidance and blessings from Allah.

[/su_column]

অনন্ত করুনাময় পরম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

ইসলামের পরিভাষায়, ‘দোয়া’ শব্দটির প্রচলিত অর্থ হচ্ছে আল্লাহকে আহবান করে কিছু চাওয়া।  প্রত্যেক ধর্মপরায়ণ মুসলিম প্রতিবার নামাজের শেষে, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। তবে বিপদ-আপদ, দুঃখ-কষ্ট, রোগ-শোক আর দুর্ভাবনা এর সময়ে দোয়ার প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি অনুভূত হয় । যখন প্রতিকুল পরিস্থিতি আমাদের ভারাক্রান্ত করে, তখন দোয়ার মাধ্যমেই আমরা আল্লাহর শরণাপন্ন হতে পারি। এক এবং অদ্বিতীয় আল্লাহই আমাদের ভরসা, আমাদের রক্ষাকর্তা, পালনকর্তা ।

জীবনের কোন প্রয়োজনে, কিভাবে বিনয়াবনত হয়ে আমরা আল্লাহকে আহবান করতে পারি, তা অজস্র অনতিদীর্ঘ দোয়ার আকারে, কোরআনের বিভিন্ন সূরায় উল্লেখিত আছে। অনুরূপ কয়েকটি দোয়া, নামাজের শেষে সব মুসলিমই  পাঠ করেন; তবে আমাদের অনেকেরই হয়ত জানা নেই, আরো কতো দোয়া আমরা সরাসরি পবিত্র কোরআন থেকে শিখতে পারি। 

সর্বশক্তিমান আল্লাহ অন্তর্যামী, এই বিশ্বাসে মানুষ আপন মনে নিজের মত করেও অনেক সময় দোয়া করে; এতে কোনো দোষ হয়ত নেই, তবে প্রশ্ন থাকতে পারে, যা চাওয়া হলো ঠিকভাবে চাওয়া হলো কিনা বা কবুল হবার উপযুক্ত হলো কিনা । কোরআন এ উদ্ধৃত দোয়ার  আশ্রয় নিলে এ চিন্তার কোনো অবকাশ থাকেনা ; কারণ মহান আল্লাহই পবিত্র কোরআনে এসব দোয়া বর্ণনা করেছেন, যাতে মহানবী(সা:) এর অনুসারীরা শিখতে পারে;  বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কিভাবে দোয়া করলে, করুণাময় আল্লাহ আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন এবং দয়া করবেন।   সুরা বাকারায় আল্লাহ বলেছেন:

“নিশ্চয়ই আমি তোমাদের কিছু ভয় ও ক্ষুধা দ্বারা এবং কিছু ধন, প্রাণ ও ফল-ফসলের ক্ষতি দ্বারা পরীক্ষা করব; তুমি ধৈর্যশীলদের শুভ সংবাদ দাও। তারাই ধৈর্যশীল যারা তাদের উপর কোনো বিপদ এলে বলে, ‘আমরা তো আল্লাহরই জন্য এবং নিশ্চিতভাবে তারই দিকে ফিরে যাব।’ এই সকল লোকের প্রতি তাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে দয়া বর্ষিত হয় এবং এরাই সৎপথ পাবে।”    [সুরা বাকারা (২): ১৫৫-১৫৭]

‘তোমরা যে সমস্ত অনুগ্রহ ভোগ কর, তা তো আল্লাহরই নিকট হতে, আবার যখন দুঃখ দৈন্য তোমাদের স্পর্শ করে তখন তোমরা তাকেই বিনীতভাবে আহবান কর।’    [সুরা নাহল (১৬): ৫৩]

জীবনে মাঝে মাঝে এমন সময় আসে যখন দুঃসহ যন্ত্রণা, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা বা হতাশা আমাদের আচ্ছন্ন করে, অসহায়, নিরুপায় বোধ হতে থাকে, এইসব মুহুর্তে মুক্তির একমাত্র উপায় – বিশ্বাস না হারিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা। তিনি আর্তের আহবানে সাড়া দেন এবং যথাসময়ে দুর্দশা লাঘব করেন। পবিত্র কোরআনে দয়াময় আল্লাহ স্বয়ং আমাদের আশ্বস্ত করেছেন:

“আমি ত কাছেই আছি। যখন কোনো প্রার্থনাকারী আমাকে ডাকে, আমি তার ডাকে সাড়া দেই।”    [সুরা বাকারা (২): ১৮৬]

‘তোমাদের প্রতিপালক বলেন, “তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।”    [সুরা মুমিন (৪০): ৬০]

সুতরাং পরম করুণাময় আল্লাহর এই আশ্বাসে বিশ্বাস রেখে, আসুন, পবিত্র কোরআন থেকে শেখা দোয়াসমূহ, অর্থ বুঝে পাঠ করে, সুসময়, দুঃসময় – সর্বাবস্থায় আমরা আল্লাহর অনুগ্রহ এবং নৈকট্য লাভের চেষ্টা করি ।

Search for a City or Zip to set your location

All information on IslamicFinder.org is verified by professionals beforehand. If you find any inappropriate material (or links leading to inappropriate materials), kindly   contact us.

appstore

Download our iOS app

for faster experience and daily updates.

playstore

Download our Android app

Duas For travel

 - 1,  - 2.

athan

GET DUAS & ATHKAR FOR YOUR PHONE!

athan

Download Athan app and read Duas and do Dhikr with ease on your mobile.

appstore

Promote your business in   United States

journey dua in bangla

SUBSCRIBE TO NEWSLETTER

Insert your coordinates

Improve your location’s accuracy.

Sometimes we might have trouble finding where you are located. Having your current location will help us to get you more accurate prayer times and nearby Islamic places. Here are some things you can do to help fix the problem.

  • In the top right, click More
  • Click Settings and then Show advanced settings.
  • In the dialog that appears, scroll down to the "Location" section. Select one of these permissions:
  • Allow all sites to track your physical location: Select this option to let all sites automatically see your location.
  • Ask when a site tries to track your physical location: Select this option if you want Google Chrome to alert you whenever a site wants to see your location.
  • Do not allow any site to track your physical location: Select this option if don't want any sites to see your location.
  • Click Done.
  • Open System Preferences and then Security & Privacy Preferences and then Privacy and then Location Services.
  • To allow for changes, click the lock in the bottom left.
  • Check "Enable Location Services."
  • Turn on location
  • On your phone or tablet, open the Settings app.
  • Tap Location.
  • At the top, switch location on.
  • Tap Mode and then High accuracy.
  • Open Chrome
  • In the top right, tap More
  • Tap Settings .
  • Under "Advanced", tap Site Settings
  • Tap Location . If you see a toggle, make sure it turned on and blue.
  • If you see "Location access is turned off for this device," tap the blue words > on the next Settings screen, tap the toggle to turn on location access.
  • If you see "blocked" under "Location," tap Blocked > tap IslamicFinder > Clear & reset .
  • Open IslamicFinder in your mobile browser and refresh the web page
  • Open Settings app.
  • Tap Privacy > Location Services > Safari Websites .
  • Under "Allow Location Access," tap While Using the app.
  • Open settings app.
  • Tap General > Reset .
  • Tap Reset Location & Privacy .
  • If prompted, enter your passcode.
  • You will see a message that says "This will reset your location and privacy settings to factory defaults." Tap Reset Settings .
  • Open Safari
  • Go to IslamicFinder
  • To give Safari access to your location, tap Allow or OK
  • To give IslamicFinder access to your location, tap OK

journey dua in bangla

  • Post-Ramadan: Journey Continues Featured
  • The Pure Heart
  • Knowing Allah
  • Loving the Prophet ﷺ
  • The Hereafter
  • Sweetness of Salah
  • Jumu’ah
  • Shaʿban: Preparation For Ramadan
  • Ramadan (& Fasting)
  • Dhul Hijjah
  • Winter: The Believer’s Season
  • The Adhkar Explained
  • Read Adhkar
  • Digital Gallery
  • All Publications
  • The Salah Series
  • The Adhkar Series
  • Quranic Tarbiyah
  • Special Seasons
  • The Ramadan Series
  • Stickers & Magnets
  • Adhkar After Salah Banner
  • Other Languages
  • Teaching Resources

প্রাত্যহিক দোয়া (Bangla)

journey dua in bangla

Short Summary

প্রাত্যহিক দোয়া

Spread the Khayr! Share with your family and friends...

Related products.

journey dua in bangla

Taste the Sweetness of Salah

journey dua in bangla

Enjoy Your Salah

journey dua in bangla

Daily Adhkar Summary (A5)

journey dua in bangla

Daily Adhkar Book (A7)

journey dua in bangla

Morning & Evening Adhkar (A5)

journey dua in bangla

روز مرہ کے اذکار (Urdu)

Download dhikr & du’a app.

journey dua in bangla

[email protected] +44 (0)800 4 0800 11

Subscribe To Our Newsletter

Join 100 ,000+ other subscribers:

Email Address*

© Copyright 2024 | A tarbiyah initiative aiming to connect the creation to The Creator

Islamic News

আযানের দোয়া আরবি এবং বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থ

muslim black man praying at home

আরবি দোয়া : « ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺭَﺏَّ ﻫَﺬِﻩِ ﺍﻟﺪَّﻋْﻮَﺓِ ﺍﻟﺘَّﺎﻣَّﺔِ، ﻭَﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺍﻟْﻘَﺎﺋِﻤَﺔِ، ﺁﺕِ ﻣُﺤَﻤَّﺪﺍً ﺍﻟْﻮَﺳِﻴﻠَﺔَ ﻭَﺍﻟْﻔَﻀِﻴﻠَﺔَ، ﻭَﺍﺑْﻌَﺜْﻪُ ﻣَﻘَﺎﻣَﺎً ﻣَﺤﻤُﻮﺩﺍً ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻭَﻋَﺪْﺗَﻪُ، ‏[ﺇِﻧَّﻚَ ﻟَﺎ ﺗُﺨْﻠِﻒُ ﺍﻟْﻤِﻴﻌَﺎﺩَ ]».

বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ।

আরও পড়ুনঃ  মাগফিরাত ও জান্নাত লাভের কয়েকটি সহজ উপায়

আরও পড়ুনঃ  মানুষের সাথে আচার-ব্যবহারের আদব সমূহ

বাংলা অর্থ : “হে আল্লাহ! এই পরিপূর্ণ আহ্বান এবং প্রতিষ্ঠিত সালাতের রব্ব! মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে ওসীলা তথা জান্নাতের একটি স্তর এবং ফযীলত তথা সকল সৃষ্টির উপর অতিরিক্ত মর্যাদা দান করুন। আর তাঁকে মাকামে মাহমূদে (প্রশংসিত স্থানে) পৌঁছে দিন, যার প্রতিশ্রুতি আপনি তাঁকে দিয়েছেন। নিশ্চয় আপনি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না।”

[বুখারী ১/২৫২,নং ৬১৪

আরও পড়ুনঃ  কুষ্ঠরোগী, টেকো ও অন্ধের গল্প

আরও পড়ুনঃ  যাকাত না দেওয়ার পরিণাম

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.

The Wandering Quinn Travel Blog

7 Duas For Travelling In Islam: A BEGINNERS Guide

Categories Halal , Islam , Travel Tips

Isn’t it hard to leave the comfort and safety of our homes? We’ve all been there, gearing up for a journey, whether for work, studies, or a much-needed vacation. You might feel a tug in your heart as you step out, knowing that the journey ahead, no matter how exciting, is also unpredictable and full of risks.

Yet, as Muslims, we’re given a unique gift to navigate these challenges – the travelling duas . Like a beacon in the night, these prayers guide us when we set off, throughout our journey, and when we’re back in the warm embrace of home.

I’ve touched on the topic of Duas for travelling and their proper recitation in this article. These duas for safe travels are like our spiritual armour and serve as a soothing comfort to our souls. As Muslims, we recite these heartfelt prayers before we set off , during our journey , and as we step back into the safety of our homes.

Travelling Duas in Islam

Duas for travelling

In Islam, We have been taught by the Quran and Hadith to start every activity with a specific dua . 

It’s talking to Allah through a dua or prayer, is like having a heart-to-heart with a friend who always guides and helps. It’s like starting a task with a secret weapon that ensures smooth success.

Each dua is not just a call for help but also a way of worshipping Allah and we get its benefit on the Day of Judgment (roz-e-Qiamat). So, a dua is beneficial for Muslims in their life on this planet and for life after death. 

In Islam, there are specific duas or prayers, suggested for nearly every action we take, including unique prayers for travelling safely . These special prayers, known as travelling duas , are like our companions on every journey. Reciting these duas doesn’t just make the ride smoother, but it also fills your spiritual backpack with blessings for this world and the next. 

This is the guest post by Dur e Sabih. She provides ghostwriting and copywriting services. Her educational background in Accountancy helps her in tackling topics ranging from career and business productivity to web development, finance, and digital marketing. 

Duas for travelling, Ellie at the airport

How to Recite Traveling Dua?

Performing a Dua, or prayer, in Islam doesn’t need any special preparations like wudu (ablution), usually done before prayers. However, as a Muslim, it is better to always remain neat and clean, including when you’re travelling.

Starting your journey? It’s an ideal time to offer your Dua for travelling .  There is a set pattern for offering a Dua in Islam. It includes:

  • Start with the name of Allah (S.W.T.)
  • Recite the specific dua for that particular need
  • End with durud (sending peace and blessings upon Prophet Muhammad  ﷺ)

Remember, you can always recite the travelling dua straightaway if you prefer. This isn’t a strict rule, just a way to make your journey more blessed.

Duas for travelling, Dua for travelling on plane in English, view outside plane window

Best Duas for Travelling in English

There are many specific duas for travelling available in Quran and Hadith. Every dua is important and has its impact. Let’s explore some of the duas considered best for travelling .

1. Dua for specific modes of transport

The most popular dua for travelling is in Surah Az-Zukhruf, verse 13 and verse 14 . This dua specifically deals with the mode of transport, requesting Allah’s help for safe travel.

Translation:

“Glory be to the One Who has subjected these for us, for we could have never done so ˹on our own And surely to our Lord we will ˹all˺ return.”

2. Dua to Recite When Heading Out to a New City

Another very popular dua about safe travelling is from Quran’s Surah Al-Isra, verse 80 . This dua is specific for leaving for another city .

And say, “My Lord! Grant me an honourable entrance and an honourable exit and give me a supporting authority from Yourself.”

3. Duaa to Recite When Stepping Out of Your Home

Another dua for travelling is from a Hadith, quoted by Al-Tirmazi. This dua is for leaving the house before travelling . 

Messenger of Allah (ﷺ) said, “Whoever says (upon leaving his house): ‘Bismillah, tawakkaltu ‘alallah, wa la hawla wa la quwwata illa billah [I begin with the Name of Allah; I trust in Allah; there is no altering of conditions but by the Power of Allah],’ it will be said to him: ‘You are guided, defended and protected.’ The devil will go far away from him.”

4. Dua to Recite Throughout the Journey and Upon Returning Home

Another dua from Hadith is quoted in the famous book of Hadith, “Sahi Al-Muslim .” It is recommended as a prayer during travelling and can be recited at any time during the journey . You can also recite this dua be recited again when you return from the journey . 

“Allah is the Most Great. Allah is the Most Great. Allah is the Most Great. Glory is to Him Who has provided this for us though we could never have had it by our efforts. Surely, unto our Lord we are returning. O Allah, we ask You on this our journey for goodness and piety, and for works that are pleasing to You. O Allah, lighten this journey for us and make its distance easy for us. O Allah, You are our Companion on the road and the One in Whose care we leave our family. O Allah, I seek refuge in You from this journey’s hardships, and from the wicked sights in store and from finding our family and property in misfortune upon returning.”

5. Dua to recite when you reach your destination 

When you reach your destination place and enter the temporary accommodation at that place, a dua for this particular time is quoted in “ Sahi Al-Muslim ” at serial number 2708a .

Khaula bint Hakim Sulamiyya reported:

“I heard Allah’s Messenger (ﷺ) as saying: When anyone lands at a place, and then says:” I seek refuge in the Perfect Word of Allah from the evil of what He has created,” nothing would harm him until he marches from that stopping place.”

6. Dua to recite when you face trouble during travelling

If you face any difficulties or problems during travelling, a specific dua is quoted in Hadith book 9, Hadith 112

“He reported God’s messenger as saying, “If anyone continually asks pardon, God will appoint for him a way out of every distress and a relief from every anxiety, and will provide for him from where he did not reckon.” Ahmad, Abu Dawud and Ibn Majah transmitted it.”

7. Dua to recite when you return home safely

After a happy journey, recite this dua when you return home safely , quoted Sahi Muslim at serial number 217 .

“From every elevated point say Allāhu Akbar (Allah is the Most Great) three times and then recite: None has the right to be worshipped but Allah alone, Who has no partner. His is the dominion and His is the praise, and He is Able to do all things. We return repentant to our Lord, worshipping our Lord, and praising our Lord. He fulfilled His Promise, He aided His slave, and He alone defeated the Confederates.”

Related Post: 7 Travel Hacks Muslim Women Must Know!

Duas for travelling, women at Kaaba Mecca praying

Traveling is like a book with different chapters of adventures, challenges, and experiences. No matter the uncertainties and risks, we embrace the journey. And yes, technology has made it safer and more comfortable than ever.

But there’s something special about being a Muslim traveller. We have travelling duas , like a spiritual GPS, guiding us through each pivotal moment of our journey. We believe these prayers help us navigate safely and return home soundly.

So, each time you buckle up for a journey, remember to recite these duas for safe travel . They’re more than just words; they’re your trust and faith in Allah Almighty.

Stay safe, stay blessed, and enjoy the journey under Allah’s watchful eyes. Safe travels!

For more of my related posts see:

  • Becoming Muslim and Connecting to Faith Through Travel
  • Retreats For Muslim Women Around the World! Come and Join Us!
  • 7 Travel Hacks Muslim Women Must Know!
  • Jeem Journal Review – A Journal For Muslims Seeking More (& Discount!)
  • BEST Halal Restaurants in Manchester! ULTIMATE Guide to Halal Food Manchester!

If you liked this please share it! 🙂

  • Click to share on Facebook (Opens in new window)
  • Click to share on Twitter (Opens in new window)
  • Click to share on Pinterest (Opens in new window)
  • Click to email a link to a friend (Opens in new window)

By using this form you agree with the storage and handling of your data by this website. *

Shahjalal Mosque & Islamic Centre

Shahjalal Mosque & Islamic Centre

journey dua in bangla

হজ্জ ও উমরাহর সফরে ঘর থেকে বের হওয়া থেকে নিয়ে উমরাহ, তাওয়াফ, সাঈসহ বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ  দু্‘আ আরবী ভাষায়, বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদসহ সংকলন করা হয়েছে। পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে পারেন নীচের লিংক থেকে।

Some Recommended Du’as in the journey of Umrah/Hajj including the Dua of Umrah, Tawaf, Saee and many other important Du’as in Arabic Text with Bangla Transliteration and Translation. Please download it from the following link.

Umrah Dua Bangla

  • 1A Eileen Grove, Manchester M14 5WE
  • 0161 613 2123

journey dua in bangla

journey dua in bangla

Pilgrim Knowledge

Umrah for those who need it

Pilgrim Fund

Saving For Pilgrimage

journey dua in bangla

Islamic Landmarks.com

Historical Islamic Sites

journey dua in bangla

My Dua List

Easiest way to collect dua requests

Pilgrim articles learn icon

Step by step Umrah

Detailed Hajj Guide

Tailored Guide

Sites, shops and more

Islamic Landmarks logo

Duas For Travelling

Table of Contents

Travelling always comes with an unpredictable aspect. Regardless of how much you plan, you will never know how the journey will progress or end. Every year hundreds of thousands of people lose their lives because of vehicular accidents and plane crashes. This is where Islam comes in to protect you. Islam is an amazing religion that teaches us to have faith in Allah (SWT) and live our lives according to the Sunnah of Prophet Muhammad (PBUH).

One of the best things about Islam is that we have a dua for almost everything, whether it’s sitting, eating, sleeping, or traveling. While reciting the duas for travelling , a Muslim seeks help from Allah (SWT) to stay safe and protected as He is the only one who can protect us from accidents and dangerous hazards. Keep reading to learn more about the duas for traveling .

What Does Allah Say About Travelling?

journey dua in bangla

The Holy Quran is the religious book of Islam and is considered the ultimate guide for Muslims. In the Holy Quran, Allah (SWT) describes our life as a journey, with ignorance and knowledge being analogous to the dark and light on the way, respectively.  The Quran has numerous references for Muslims to follow in order to go through a better worldly yet spiritual journey. However, in several places, Allah (SWT) has placed special emphasis on the significance of physical travel.

In the Quran, the word “saiyr” is used to refer to a traveller. The literal meaning of saiyr is to travel or move; for example; the planets are called sayyarah. The term saiyr appears in the Holy Quran 27 times. In most places, it’s used in the formulation of “Tell them to travel,” “Do they not travel,” or “Do travel.”

On the significance of travelling in Islam, Prophet Muhammad (PBUH) said, “Three supplications will not be rejected (by Allah (SWT)), the supplication of the parent for his child, the supplication of the One who is fasting, and the supplication of the traveler. (al-Bayhaqi, at-Tirmidhi – Sahih)

Duas for Travelling in a Car

To protect yourself and your travel companions it is recommended by Prophet Muhammad (PBUH) to recite the following Surah, with a wish to have a safe and blessed journey:

بِسْـمِ اللهِ وَالْحَمْـدُ لله، سُـبْحانَ الّذي سَخَّـرَ لَنا هذا وَما كُنّا لَهُ مُقْـرِنين، وَإِنّا إِلى رَبِّنا لَمُنـقَلِبون، الحَمْـدُ لله، الحَمْـدُ لله، الحَمْـدُ لله، اللهُ أكْـبَر، اللهُ أكْـبَر، اللهُ أكْـبَر، سُـبْحانَكَ اللّهُـمَّ إِنّي ظَلَـمْتُ نَفْسي فَاغْـفِرْ لي، فَإِنَّهُ لا يَغْفِـرُ الذُّنوبَ إِلاّ أَنْـت

“With the Name of Allah. Praise is to Allah. Glory is to Him Who has provided this for us though we could never have had it by our efforts. Surely, unto our Lord, we are returning. Praise is to Allah . Praise is to Allah. Praise is to Allah. Allah is the Most Great. Allah is the Most Great. Allah is the Most Great. Glory is to You. O Allah, I have wronged my own soul. Forgive me, for surely none forgives sins but You.” (Abu Dawud 3/34, At-Tirmidhi 5/501)

In general, having been often mentioned in the Quran, travelling  is a way to achieve insight and wisdom by broadening an individual’s horizons and potential

Duas for Travelling on Plane

Travelling is viewed as a good deed in Islam. this is mainly because in Islam, Prophet Muhammad (PBUH) and his Ummah succeeded in spreading Islam through exploration and travelling. The act of travelling also strengthens our belief, aboutwhich Allah (SWT) says in the Quran: “Say (O Muhammad): ‘ Travel through the earth and see how Allah did originate creation.'” (Surah Al-Ankabut, Verse 20)

Therefore, following the Sunnah – acts of Prophet Muhammad (PBUH) – it is advised that every Muslim should follow the exemplary Adab (etiquette) mentioned below, while travelling out of the city or country:

  • Dua When You Leave the House | Praying 2 Raka’at of Sunnah

Prophet Muhammad (PBUH), on the adab of leaving your house for travelling , stated: “When you leave your house, perform two raka’at, and this will safeguard you against evils. When you return home, perform another two raka’at, and this will safeguard you against evils.” (Hadith reported by Al-Bazzar and al-Bayhaqi)

Furthermore, in “Al-Majmu,” Imam An-Nawawi mentions that while performing the two raka’at , in the first raka’at, one should recite Surah Al-Kafirun after Surah Al-Fatiahah. However, in the second raka’at, one should recite Surah Ikhlas after Surah Al-Fatihah.

journey dua in bangla

  • When You Commence Your Journey

For the following verse, Anas bin Malik (RA) narrates that Prophet Muhammad (PBUH) said that: “Whoever says upon leaving his house (recites the below-mentioned verses) it will be said to him: ‘You are guided, defended and protected.’ The devil will go far away from him.”

“Bismillah, tawakkaltu ‘alallah, wa la hawla wa la quwwata illa billah”

“I begin with the Name of Allah; I trust in Allah; there is no altering of conditions but by the Power of Allah.”

( Hadith reported by Abu Daud, At-Tirmidhi, and An-Nasa’i)

  • Dua Upon Boarding the Plane

When one enters or boards the plane, it is advised by Prophet Muhammad (PBUH) to recite the following verses to have a blessed and safe journey:

“Bismillah, Walhamdulillah. Subhanal-ladzi sakh-khara lana hadza wa ma kunna lahu muqrinin. Wa inna ila Rabbina lamun-qalibun.”

“In the name of Allah and all praise is for Allah. How perfect He is, the One Who has placed this (transport) at our service, and we ourselves would not have been capable of that, and to our Lord is our final destiny.”

(Hadith reported by Abu Daud and At-Tirmidhi)

To learn about praying on a plane, click  here. 

When praying on a plane it is imperative to determine the direction of the Qibla. If you are flying towards Saudi Arabia, it is most likely that the plane will already be facing the direction of the Qibla.

  • Dua When You Arrive at Your Destination | Enter a New Country or City

According to the narration of Suhaib (RA), Prophet Muhammad (PBUH) would recite the following verse when he looked at the town that he wished to enter:

“Allahumma rabbas samawatis sab’i wa ma azlalna, wa rabbal ardinas sab’i wa ma aqlalna, wa rabbash-shayatini wa ma adlalna, wa rabbar riyahi wa ma zaraina, as’aluka khaira hadzihil qaryah wa khaira ahliha, wa khaira ma fiha, wa a’udzubika min sharriha wa sharri ahliha, wa sharri ma fiha.”

“O Allah, Lord of the seven heavens and all that they envelop, Lord of the seven earths and all that they carry, Lord of the devils and all whom they misguide, Lord of the winds and all whom they whisk away. I ask You for the goodness of this village, the goodness of its inhabitants, and for all the goodness found within it, and I take refuge with You from the evil of this village, the evil of its inhabitants, and from all the evil found within it.”

(Hadith reported by An-Nasa’i and Al-Hakim)

  • Dua Upon Entering the Place to Stay (Hotel)

When entering a hotel, people are usually unknown to the history of their place of stay. Therefore, to safeguard themselves from all possible hazards and accidents, it is recommended by Prophet Muhammad (PBUH) to recite the following verses:

“A’udzu bikalimatillahit-tammati min sharri ma khalaq”

“I seek refuge in Allah’s perfect words from every evil (that has been created).”

(Hadith reported by Muslim)

Khawalah binte Hakim As-Sulaimiyyah (RA) narrates for the aforementioned verses that she heard Prophet Muhammad (PBUH) saying, “Whoever, on arrival, says (verse mentioned above) no evil shall befall him until he departs from where he arrived.”

  • Dua When Facing Difficulties

There will be several times when travelling when one might feel lost. In such a case, it is advised to perform zikr (remembrance) of Allah (SWT) and istighfar (for forgiveness) for our sins.

In a narration by Abdullah bin Abbas (RA), it is stated that, “Prophet Muhammad (PBUH) said that if a person constantly makes Istighfar (i.e., “Astaghfirullah”), then Allah removes every difficulty, frees him from every sorrow and makes a means for him to receive sustenance from places that he never thought of.” (Hadith reported by Ahmad)

  • Dua Upon Returning Home | Praying 2 Raka’at of Sunnah

As it is advised to pray two raka’at when leaving for a journey, it is also recommended to pray two raka’at when returning home.  Jabir (RA), in a narration, says that: “I was travelling with the Prophet Muhammad (PBUH) When we reached Madinah, He Prophet Muhammad (PBUH) said to me, “Enter the mosque and pray two raka’at.”

Also, it is recommended to perform the prayer in the same way as the two raka’at prayers before leaving the house.

journey dua in bangla

  • Dua Upon Entering Home

When returning home, it is advised to recite the following verses to show gratitude and thank Allah (SWT) for the amazing opportunity He blessed you with.

“Ayibun, ta’ibun, ‘abidun, sajidun, lirabbina hamidun”

“We return, repentant, worshipping, prostrating, and praising our Lord.”

With the aforementioned prayer, one requests Allah (SWT) to increase their provisions and wealth in abundance and grant them the opportunity to witness the magnificent wonder of Allah (SWT) in the future as well.

Dua for Protection

“bismillahi,aamantu billahi, wa tawakkaltu allallahi, ma-sha-allah, la haula wala quawwata illa billah. allahumma ahadhni wahfadh ma ma`ee wa ballighnee wa balligh ma ma ma`ee bi blalaghikalhusn, billahi astaftihu wa billahi astanjihu wa bi muhammadin sallallahu alaiyhi wa aalihi atawajjahu. allahukka sahhil lee kulla huzoonatin wa dhallil lee kulla huzoonatin wa dhallil lee kulla su`oobatin wa a`tinee mina khairi kullih akhtar mimma arju wasirf annee minash-sharri mimma uhad-diru fee aafi;yatin, ya arhamarrahimeen.”

“In the name of Allah! I have placed faith in Allah, and I have put full trust in Allah.  (It is) as Allah wills! There is no strength and no power save with Allah”. “O, Allah! Protect me and protect what is with me (my possessions), and deliver me (to my destination and delivery what is with me the best of your delivery.  By Allah, I commence (my journey), and by Allah, I seek to accomplish (the purpose of my journey) and by Muhammad (s.a.w.) I have set out (towards my destination). ‘O’ Allah make me overcome all (my grief); make easy for me all difficulties, and give me more of goodness than I hope for; keep away all evil of which I am apprehensive for my health.”  “O the most Merciful.”

Whether travelling within the city or to the outskirts, it is recommended to recite the aforementioned dua for a safe journey. While reciting this dua, a Muslim seeks the protection of Allah (SWT) and prays for the success of their journey.

Duas for Our Parents

muslim man praying during the last 10 nights of ramadan

There is no love more pure and selfless except for the love of your parents. Everyone’s parents love them unconditionally, and regardless of all and worldly reasons. And realistically stating it is nearly impossible for a child to reciprocate that love. Therefore, being Muslims, the best thing that you can do is recite the following duas wishing a happy and blessed life for your parents:

  • Dua for the Happiness of Your Parents:

“RabbiawziAAnee an ashkura niAAmataka allatee anAAamta AAalayya waAAalawalidayya waan aAAmala salihan tardahuwaaslih lee fee thurriyyatee innee tubtuilayka wa-innee mina almuslimeen”

“My Lord, enable me to be grateful for Your favor which You have bestowed upon me and upon my parents and to work the righteousness of which You will approve and make righteous for me my offspring. Indeed, I have repented to You, and indeed, I am of the Muslims.” ( Quran 46:15)

  • Dua for the Long Life of Your Parents:

“Adhhib al-ba’s Rabb an-naas, wa’shfi anta al-Shaafi, laa shifaa’a illa shifaa’uka shifaa’an laa yughaadir saqaman”

Take away the pain, O Lord of mankind, and grant healing, for You are the Healer, and there is no healing but Your healing that leaves no trace of sickness.” (Narrated by al-Bukhaari, 5351, Muslim, 2191)

Summary – Duas for Travelling

It is said that when a person recites the duas for travelling, Allah (SWT) sends His angels to protect them. All the aforementioned duas for travelling should be recited for a safe, blessed, and memorable journey. If you are travelling to perform Hajj or Umrah, discover duas for this too by clicking  here . 

journey dua in bangla

100% of readers found this article helpful. Did you?

Report an issue

Through His Names

New course with 
Ustadh Shabbir Hassan

Your content goes here

“Pilgrimage to this House is an obligation by Allah upon whoever is able among the people.” — Qur’an 3:97

Want a guided tour of Jannatul Baq? Learn more here.

Alert: It is recommended that you take a drawstring bag for your shoes. Keep them close to you because they can get lost fairly easily.

Recommended Reads

journey dua in bangla

8 minute read

journey dua in bangla

Life After Umrah – 7 Things To Do When You Are Back From Umrah

journey dua in bangla

Life After Hajj – How to live life after Hajj?

6 minute read

journey dua in bangla

Umrah Badal – Proxy Umrah – Perform Minor Pilgrimage on Behalf of Someone

journey dua in bangla

What To Say When Visiting Prophet Muhammad’s (PBUH) Grave?

10 minute read

journey dua in bangla

When is Hajj Obligatory For Muslims? Conditions That Make Hajj Compulsory

13 minute read

Recommended Videos

journey dua in bangla

What Du’as Can I Say After Fard Salah (Obligatory Prayers)?

· 1.3K views

journey dua in bangla

What are the best duas that I can make during the Tawaf?

· 23.7K views

journey dua in bangla

What do I say when I reach Safa and Marwa?

· 4.8K views

Thanks for your contribution!

We’ve recorded your feedback. A team member will be reviewing this shortly.

Verified by mark

This article has been verified for authenticity by Duas For Travelling.

  • Dua When You Leave the House | Praying 2 Raka'at of Sunnah
  • Dua Upon Returning Home | Praying 2 Raka'at of Sunnah

Summary - Duas for Travelling

journey dua in bangla

Prophet (SAW)'s Prayers

বাংলা

  • Search for:
  • সচরাচর জিজ্ঞাসা
  • আর্থিক অনুদান

প্রবেশ করুন

হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া.

একজন মুমিন মাত্রই দিদারে বাইতুল্লাহ ও জিয়ারতে মদিনার স্বপ্ন লালন করে থাকেন। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ঘরের পবিত্র স্পর্শ ও প্রিয় নবীজীর রওজা শরিফে সালাম জানানোর পবিত্র বাসনায় ঝড় ওঠে মুমিন বান্দার হূদয়রাজ্যে। অবশেষে প্রতীক্ষার প্রহর কাটিয়ে একসময় ডাক আসে আল্লাহর ঘরে হাজিরা দেওয়ার। সেই ডাকে লাব্বাইক বলে আমরা হাজিরা দিই পবিত্র কাবার সামনে। কিন্তু বিভিন্ন জায়গার গুরুত্বপূর্ণ দোয়া মুখস্থ না থাকায় পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে না প্রেম ও পুণ্যে ভরা আমাদের পবিত্র হজ। হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া

এক. সফরকালীন দোয়াসমূহ-উমরাহর সকল দোয়া

১. পরিবার ও আত্মীয়দের থেকে বিদায় নিয়ে ঘর হতে বের হওয়ার সময় এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহি, লা-হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি।

অর্থ : আল্লাহতায়ালার ওপর ভরসা করে তাঁর নামেই শুরু করছি। তাঁর সাহায্য ছাড়া নেক কাজ করা ও অন্যায় কাজ থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

২. বিসমিল্লাহ বলে গাড়িতে উঠে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : সুবহানাল্লাজি সাখখারা লানা হাজিহি ওয়ামা কুন্না লাহু মুকরিনীন, ওয়া ইন্না ইলা রাব্বিনা লামুনকালিবুন।

অর্থ : পবিত্র সেই সত্তা, যিনি আমাদের জন্য এই বাহনকে বশীভূত করে দিয়েছেন। তাঁর সাহায্য ছাড়া একে বশীভূত করার ক্ষমতা আমাদের ছিল না। আমরা সকলে তাঁরই কাছে ফিরে যাব।

৩. বাসা বা বিমানবন্দর থেকে ইহরামের কাপড় পরুন এবং এই নিয়ত করুন- ‘হে আল্লাহ আমি আপনার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য হজ/ওমরার নিয়ত করেছি। তা সহজ করুন এবং কবুল করুন।’

নির্ধারিত মিকাত থেকে (সম্ভব হলে) গোসল করে অথবা অজু করে নেয়া। পুরুষরা সেলাইবিহীন ২টি কাপড় পরবে। আর নারীরা পর্দাসহ শালীন পোশাক পরবে। অতঃপর ২ রাকাআত নামাজ পড়ে ইহরামের নিয়ত করে নেবে- اَللَّهُمَّ اِنِّي اُرِيْدُ العُمْرَةَ فَيَسِّرْهُ لِيْ وَ تَقَبَّلْهُ مِنِّي উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদুল উমরাতা ফাইয়াসসিরহু লি ওয়া তাকাব্বালহু মিন্নি’ অর্থ : হে আল্লাহ! আমি ওমরার ইচ্ছা করছি; আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন।’ অতঃপর তালবিয়া পড়বে (১ বার তালবিয়া পড়া শর্ত)

৪. নিয়তের পর অধিক হারে তালবিয়া পড়তে থাকুন-

لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ، لَبَّيْكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ لَبَّيْكَ، إِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ لاَشَرِيْكَ لَكَ

উচ্চরণ : লাব্বাইকা আল্লাহুম্মা লাব্বাইকা। লাব্বাইকা লা-শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক। লা শারিকা লাকা।

অর্থ : আমি হাজির হে আল্লাহ! আমি হাজির, আমি হাজির। আপনার কোনো শরিক নেই। আমি হাজির। নিশ্চয়ই সকল প্রশংসা ও নেয়ামত আপনারই এবং সকল রাজত্ব আপনার। আপনার কোনো শরিক নেই। (বুখারী, ১৫৪৯)

তালবিয়া পড়ার ফযীলতঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখনই কোনো মুসলিম (হজ্জ বা উমরাহ’র জন্য) তালবিয়া পাঠ করে, তখন তার ডান ও বাম দিকে পৃথিবী শেষ সীমা পযর্ন্ত যত পাথর, বৃক্ষ ও মাটির চাকা রয়েছে, সব কিছুই তার সাথে তালবিয়া পাঠ করে। (তিরমিযী, ১:১৭০/ইবনু মাজাহ, পৃঃ ২০৯)

তালবিয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ দোয়াটিও পড়বে- اَللَّهُمَّ اِنِّيْ اَسْئَلُكَ رِضَاكَ وَ الْجَنَّةَ وَ اَعُوْذُبِكَ مِنْ غَضَبِكَ وَ النَّارِ উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা রিদাকা ওয়াল জান্নাতা ওয়া আউ’জুবিকা মিন গাদাবিকা ওয়ান্নারি’ অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার সন্তুষ্টি ও জান্নাতের আশা করছি এবং আপনার অসুন্তুষ্টি ও জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাচ্ছি।’

৫. বিমানে ওঠার সময় উপরোল্লিখিত সফরের দোয়া পড়ুন এবং বিমান থেকে জেদ্দা বিমানবন্দর নজরে এলে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খায়রা হাজিহিল কারয়াতি ওয়া খায়রা মা ফিহা, ওয়া আউজুবিকা শারবাহা ওযা শাররা মা ফীহা।

অর্থ : হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এই শহরের এবং এর অভ্যন্তরস্থ সব জিনিসের মঙ্গল কামনা করছি। এবং এর ও এর অভ্যন্তরস্থ সব অকল্যাণ হতে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

৬. জেদ্দায় অবতরণের সময় এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : রাব্বি আদখিলনী মুদখালা সিদকিউঁ ওয়া আখরিজনি মুখরাজা সিদকিউঁ ওয়াজাআললী মিললাদুনকা সুলতানান নাসীরা

অর্থ : হে আমার প্রতিপালক, যেখানে যাওয়া শুভ ও সন্তোষজনক, আপনি আমাকে সেখানে নিয়ে যান এবং যে স্থান হতে বের হয়ে আসা শুভ ও সন্তোষজনক, আপনি আমাকে সেখান থেকে বের করে আনুন এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাকে সাহায্যকারী শক্তিদান করুন।

৭. হারাম শরিফে প্রবেশের সময় এ দোয়া পড়ুন-

اَللَّهُمَّ أَنْتَ السّلَامُ وَ مِنْكَ السَّلَامُ حَيِّنَا رَبَّنَا بِالسَّلَامِ اَللَّهُمَّ زِدْ هَذَا الْبَيْتَ تَشْرِيْفاً وَ تَعْظِيْماً وَ تَكْرِيْماً وَ مَهَاَبَةً وَ زِدْ مَنْ شَرّفَهُ وَ كَرّمَهُ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা হাজা আমনুকা ওয়া হারামুকা। ওয়ামান দাখালাহু কানা আ-মিনা ফাহাররিম লাহমি ওয়া দামি ওয়া আজামি ওয়া বাশারি আলান্নার।

অর্থ : হে আল্লাহ, এটা আপনার সুরক্ষিত পবিত্র স্থান। এখানে প্রবেশকারী যে কেউ আপনার নিরাপত্তা পায়। সুতরাং আমার গোশত, রক্ত, অস্থি ও চর্মকে আগুনের জন্য হারাম করে দিন।

৮. মসজিদে হারামে প্রবেশের সময় অন্যান্য সুন্নাত আদায় করে এই দোয়া পড়ুন-

بِسْمِ اللهِ وَ الصّلَاةُ وَ السَّلَامُ عَلَى رَسُوْلِ اللهِ اَللهُمَّ افْتَحْ لِىْ اَبْوَابَ رَحَمَتِكَ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাগফির লী যুনূবী, ওয়াফতাহ লী আবওয়াবা রাহমাতিকা।

অর্থ : হে আল্লাহ, আমার গোনাহসমূহ ক্ষমা করুন এবং আপনার রহমতের দরজাসমূহ আমার জন্য খুলে দিন।

৯. কাবা শরিফ দেখে নিম্নোক্ত দোয়া পড়ুন-

কাবা ঘর দেখে এ দোয়া পড়া- اَللَّهُمَّ أَنْتَ السّلَامُ وَ مِنْكَ السَّلَامُ حَيِّنَا رَبَّنَا بِالسَّلَامِ اَللَّهُمَّ زِدْ هَذَا الْبَيْتَ تَشْرِيْفاً وَ تَعْظِيْماً وَ تَكْرِيْماً وَ مَهَاَبَةً وَ زِدْ مَنْ شَرّفَهُ وَ كَرّمَهُ مِمَّنْ حَجَّهُ وَاعْتَمَرَهُ تَشْرِيْفاً وَ تَعْظِيْماً وَ بِرُّا উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আংতাস সালামু ওয়া মিনকাস সালামু হাইয়্যিনা রাব্বানা বিস্‌সালাম। আল্লাহুম্মা যিদ হাজাল বাইতা তাশরিফান ওয়া তা’জিমান ওয়া তাকরিমান ওয়া মুহাবাতান; ওয়া জিদ মান শার্‌রাফাহু ওয়া কার্‌রামাহু মিম্মান হাজ্জাহু ওয়া’তামারাহু তাশরিফান ওয়া তাকরিমান ওয়া তা’জিমান ওয়া বির্‌রা।

অর্থ : হে আল্লাহ, আপনার এই ঘরের বড়ত্ব, সম্মান ও মর্যাদা এবং শান শওকত বাড়িয়ে দিন। এবং হজ ও ওমরাকারীদের মধ্যে যে এ ঘরের সম্মান ও ইহতিরাম করবে, তার সম্মান, মর্যাদা, মহত্ব ও নেকি বাড়িয়ে দিন। হে আল্লাহ আপনি শান্তির মালিক, সকল শান্তি আপনার পক্ষ থেকেই। হে আমাদের রব, শান্তির সঙ্গে আমাদের বাঁচিয়ে রাখুন। (আল কিরা, ২৫৫)

হজ ও ওমরাকালীন দোয়াসমূহ

১. তাওয়াফ শুরু করার আগে হাজরে আসওয়াদের কোনায় এসে এভাবে নিয়ত করুন- ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে হজ/ওমরার তাওয়াফ করছি। আমার জন্য তা সহজ করুন এবং কবুল করুন।’

৩. তাওয়াফ শুরু করার আগে সম্ভব হলে এই দোয়া পড়ুন-

হাজরে আসওয়াদ চুম্বন, ইসতেলাম (স্পর্শ) বা হাজরে আসওয়াদ বরাবর কোনায় দাঁড়িয়ে কাবার দিকে ফিরে দুই হাত দিয়ে ইশারা করে পুরুষরা ইজতিবা ও রমলসহ আর নারীরা সাধারণভাবে তাওয়াফ শুরু করবে আর এ দোয়া পড়া- بِسْمِ اللهِ اَللهُ اَكْبَر – اَللَّهُمَّ اِيْمَنًا بِكَ و بصديقًا بِكِتَابِكَ وَرَفَعًا بِعَهْدِكَ وَ اِتِّبَعًا لِسُنَّةِ نَبِيِّكَ উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার; আল্লাহুম্মা ইমানান বিকা ওয়া তাসদিকান বিকিতাবিকা ওয়া রাফাআন বিআহদিকা ওয়া ইত্তিবাআন লিসুন্নাতি নাবিয়্যিকা।’

অর্থ : আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি মহান। হে আল্লাহ (আমি তাওয়াফ শুরু করছি) আপনার প্রতি ঈমান এনে আপনার কিতাবকে সত্যায়ন করে এবং আপনার নবী মোহাম্মদ (সা.)-এর অনুসরণ করে। (মাজমউয যাওয়াইদ, ৫৪৭০)। বি.দ্র. তাওয়াফে এমন কোনো নির্দিষ্ট দোয়া নেই, যা ছাড়া তাওয়াফ সহি হবে না। অতএব, যেকোনো দোয়া পড়া যাবে। তবে এখানে হাদিস ও আসার থেকে কিছু দোয়া উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো পড়া উত্তম।

৪. রসুলুল্লাহ (সা.) রুকনে ইয়ামানি ও হাজরে আসওয়াদের মাঝে এ দোয়া পড়তেন :

তাওয়াফের সময় কাবা শরিফ ও হাজরে আসওয়াদকে বাম দিকে রেখে রোকনে শামি ও রোকনে ইরাকি অতিক্রম করে রোকনে ইয়ামেনিতে আসবে। এ স্থানে তালবিয়া, তাকবির তাসবিহ ইত্যাদি পড়বে। অতঃপর (সম্ভব হলে) রোকনে ইয়ামেনি স্পর্শ করবে। সম্ভব না হলে দূর থেকে ইশারা করে হাজরে আসওয়াদের দিকে অগ্রসর হবে এবং রুকনে ইয়ামীনী কর্ণার থেকে হাজরে আসওয়াদ এ যাওয়ার সময় রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসসাল্লাম থেকে নিম্নোক্ত আয়াতটি পড়ার বর্ণনা রয়েছে । (আবু দাঊদ, ১:২৬০/ বাইহাকী, ৫:১৩৭)

رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ [البقرة :201]

উচ্চারণ : রব্বানা আ-তিনা ফিদ্দুনয়া হাসানাহ ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাহ। ওয়াকিনা আজাবান্নারি।

অর্থ : হে আমাদের রব, আপনি আমাদের দুনিয়াতে কল্যাণ দান করুন ও আখিরাতে কল্যাণ দান করুন এবং আমাদের জাহান্নামের আজাব হতে রক্ষা করুন। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা)।

৫. রসুল (সা.) হাজরে আসওয়াদ ও মাকামে ইবরাহিমের মধ্যে এই দোয়া পড়তেন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা কান্নি’নী বিমা রাজাকতানী ওয়া বারিকলী ফীহি। ওয়াখলুফ আলা কুল্লি গাইবাতিন লী বিখাইর।

অর্থ : হে আল্লাহ, যে রিজিক আপনি আমাকে দান করেছেন, তাতেই আমাকে তুষ্ট রাখুন ও এতে বরকত দান করুন এবং আমার থেকে যেসব নেয়ামত দূর হয়ে গেছে এর উত্তম বদলা আমাকে দান করুন। (মুসতাদরাকে হাকেম)।

৬.পূর্ণ তাওয়াফে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু। ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয়, তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সব প্রশংসা তাঁরই। আর তিনিই সর্বশক্তিমান। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা)।

৭. জমজমের পানি পানের সময় শুরুতে বিসমিল্লাহ ও শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলুন এবং পান করার আগে-পরে এই দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফিয়া, ওয়া রিজকান ওয়াসিয়া, ওয়া শিফাআম মিন কুল্লি দা-য়ি।

অর্থ : হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে উপকারী ইলম, প্রশস্ত রিজিক ও সব রোগ থেকে শেফা প্রার্থনা করছি। (মানাসিক ১৩৯)।

৮. সাঈ শুরু করার আগে এভাবে নিয়ত করুন- ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে ওমরা/হজের সাঈ করছি। আমার জন্য তা সহজ করুন এবং কবুল করুন।’

৯. সাফা পাহাড়ে ওঠার সময় এ দোয়া পড়ুন-

সাফা পাহাড়ে দাঁড়িয়ে এ আয়াত পাঠ করা- إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِن شَعَائِرِ اللَّهِ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوِ اعْتَمَرَ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِ أَن يَطَّوَّفَ بِهِمَا وَمَن تَطَوَّعَ خَيْرًا فَإِنَّ اللَّهَ شَاكِرٌ عَلِيمٌ উচ্চারণ : ইন্নাস সাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন শা’আ ইরিল্লাহ, ফামান হাজ্জাল বাইতা আও ইতামারা ফালা জুনাহা আলাইহি আই ইয়াত্তাওওয়াফা বিহিমা। ওয়ামান তাতাওওয়াআ খাইরান, ফাইন্নাল্লাহা শা-কিরুন আলীম।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৫৮)

অর্থ : নিশ্চয়ই সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং যে ব্যক্তি বায়তুল্লায় হজ কিংবা ওমরা করবে, এই দুটির তাওয়াফে (সাঈতে) তার জন্য দোষ নেই। কেউ স্বেচ্ছায় ভালো কাজ করলে নিশ্চয় আল্লাহ পুরস্কারদাতা সর্বজ্ঞ। এ আয়াতটি সাফা পাহাড়ের ওপরে গম্বুজের মধ্যে লেখা রয়েছে। চাইলে যে কেউ তা দেখে দেখেও পড়ে নিতে পারবেন।

– সাফা পাহাড় থেকে কাবা শরিফ দেখা যায়। কাবার দিকে ফিরে আলহামদুলিল্লাহি আল্লাহু আকবার (اَلْحَمْدُ لِلَّهِ اَللهُ اَكْبَر) বলে আল্লাহর কাছে দোয়া করা।

১০. সাফা পাহাড়ে উঠে বায়তুল্লাহর দিকে ফিরে তিনবার ‘আল্লাহু আকবর’ বলে এই দোয়া পড়ুন-

– অতঃপর এ দোয়াটি ৩ বার পড়ে সাফা পাহাড় থেকে মারওয়ার দিকে চলা শুরু করা- لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَاللهُ اَكْبَر – لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ – لَهُ المُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ يُحْيِى وَ يُمِيْتُ وَ هُوَ عَلَى كُلِّ شَيئ قَدِيْر

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু, লা-শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, য়ুহয়ী ওয়ায়ুমীত বিয়াদিহিল খায়রু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয়, তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সকল প্রশংসা তাঁরই। তিনিই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান, সব কল্যাণ তাঁর হাতে। আর তিনি সর্বশক্তিমান। (সহিহ মুসলিম, হাদিস ১২১৮)

لَا اِلَهَ اِلَّا الله وَحْدَهُ أنْجَزَ وَعْدَهُ – وَ نَصَرَ عَبْدَهُ وَ هَزَمَ الأحْزَابَ وَحْدَهُ

উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু আনজাযা ওয়াহদাহু ওয়া নাসারা আবদাহু হাযাামাল আহযাবা ওয়াহদাহু।’

১১. সাফা-মারওয়ায় সাঈ করার সময় সবুজ চিহ্নিত স্থানে দ্রুত চলার সময় এই দোয়া পড়ুন- رَبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَ اَنْتَ الْاَعَزُّ الْاَكْرَمُ উচ্চারণ : রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আনতাল আ আযযুল আকরাম।

অর্থ : হে আমার প্রতিপালক, আমাকে ক্ষমা করুন এবং দয়া করুন। আপনি মহাপরাক্রমশালী। মহাসম্মানী। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা, হাদিস-১৫৮০৭)

সবুজ চিহ্নিত স্থান অতিক্রম করে নারী-পুরুষ সবাই স্বাভাবিক গতিতে হাটবে। আর তাসবিহ পড়বে- اَللهُ اَكْبَر – اَللهُ اَكْبَر- اَللهُ اَكْبَر- وَ لِلَّهِ الْحَمْدُ اَللَّهُمَّ حَبِّبْ اِلَيْنَا الْاِيْمَانَ وَ كَرِّهْ اِلَيْنَا الْكُفْرَ وَالْفُسُوْقَ وَالْعِصْيَانَ وَاجْعَلْنَا مِنْ عِبَادِكَ الصَّالِحِيْنَ উচ্চারণ : আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদু। আল্লাহুম্মা হাব্বিব ইলাইনাল ইমানা ওয়া কাররিহ ইলাইনাল কুফরা ওয়াল ফুসুক্বা ওয়াল ইসয়ানা ওয়াঝআলনা মিন ইবাদিকাস সালিহিন।’

 সাঈর প্রত্যেক চক্করে কোরআন হাদিসে বর্ণিত যেকোনো দোয়া পড়তে থাকুন।

১২. মারওয়া পাহাড়ে আরোহন সাফা থেকে গিয়ে মারওয়া পাহাড়ে ওঠা। সেখানে গিয়ে আবার সাফার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়া। সেখানে এ দোয়া পড়া- اَللهُ اَكْبَر – اَللهُ اَكْبَر- اَللهُ اَكْبَر- وَ لِلَّهِ الْحَمْدُ – لَا اِلَهَ اِلَّا الله وَحْدَهُ صَدَقَ وَعْدَهُ وَ نَصَرَ عَبْدَهُ وَ هَزَمَ الأحْزَابَ وَحْدَهُ – لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَ لَا نَعْبُدُ اِلَّا اِيَّاهُ مُخْلِصِيْنَ لَهُ الدِّيْنَ وَلَوْ كَرِهَ الْكَفِرُوْنَ – رَبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَ اَنْتَ الْاَعَزُّ الْاَكْرَمُ إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِن شَعَائِرِ اللَّهِ ۖ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوِ اعْتَمَرَ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِ أَن يَطَّوَّفَ بِهِمَا ۚ وَمَن تَطَوَّعَ خَيْرًا فَإِنَّ اللَّهَ شَاكِرٌ عَلِيمٌ উচ্চারণ : আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদু। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু সাদাক্বা ওয়াদাহু ওয়া নাসারা আবদাহু ওয়া হাযামাল আহযাবা ওয়াহদাহু; লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া লা নাবুদু ইল্লা ইয়্যাহু মুখলিসিনা লাহুদদ্বীন ওয়া লাও কারিহাল কাফিরুন। রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আংতাল আআযযুল আকরাম। ইন্নাস সাফা ওয়াল মারওয়াতা মিং শাআয়িরিল্লাহি ফামান হাজ্জাল বাইতা আয়ি’তামারা ফালা ঝুনাহা আলাইহি আঁইয়্যাতত্বাওয়াফা বিহিমা ওয়া মাং তাত্বাওওয়াআ খাইরান ফাইন্নাল্লাহা শাকেরুন আলিম।’

সাফা পাহাড়ে আসার সময়ও সবুজ চিহ্নিত স্থানে আগের নিয়মে পুরুষরা দ্রুত আর নারীরা স্বাভাবিকভাবে হেটে হেটে আসবে পূর্বোল্লিখিত দোয়া পড়া- رَبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَ اَنْتَ الْاَعَزُّ الْاَكْرَمُ উচ্চারণ : ‘রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আংতাল আআযযুল আকরাম।’

১২. সাঈ শেষ হলে এ দোয়া পড়া- رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّا اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الَعَلِيْمُ – وَ تُبْ عَلَيْنَا اِنَّكَ اَنْتَ التَّوَّابُ الرَّحَيْمُ – وَ صَلَّى اللهُ تَعَالَى عَلَى خَيْرِ خَلْقِهِ مُحَمَّدٍ وَّاَلِهِ وَ اَصْحَابِهِ اَجْمَعِيْنَ وَارْحَمْنَا مَعَهُمْ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّحِمِيْنَ

উচ্চারণ : ‘রাব্বানা তাক্বাব্বাল মিন্না ইন্নাকা আনতাছ্ ছামিউল আলিম। ওয়অতুব্ আলাইনা ইন্নাকা আংতাত্ তাওয়্যাবুর্ রাহিম। ওয়া সাল্লাল্লাহু তাআলা আলা খাইরি খালক্বিহি মুহাম্মাদিউ ওয়া আলিহি ওয়া আসহাবিহি আজমাইন ওয়ারহামনা মাআহুম বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।’ ওমরার শেষ কাজ : মাথা মুণ্ডন করা (ওয়াজিব)

১৩. আরাফার ময়দানে বিশেষ কোনো দোয়া বা জিকির পড়া জরুরি নয়। সুবাহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবারসহ যেকোনো দোয়া ও জিকির নিজ ভাষায় করা যেতে পারে। তবে হাদিস ও আছারে এক্ষেত্রে কিছু দোয়া পড়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। যেমন :

ক) উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াদাহু লা-শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন কাদির। -জামে তরিমিযি, হাদিস-৩৫৮৫।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয়, তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সকল প্রশংসা তাঁরই। আর তিনিই সর্বশক্তিমান।

খ) বর্ণিত আছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) উকুফের সময় দোয়ার জন্য হাত তুলে তিনবার ‘আল্লাহু আকবার ওলিল্লাহিল হামদ’ বলতেন। এরপর এ দোয়া পড়তেন-

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওলাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন কাদির। আল্লাহুম্মাহদিনী বিল হুদা ওয়া নাক্কিনী বিত তাকওয়া, ওয়াগফিরলি ফিল আ-খিরাতি ওয়াল উলা। -মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদিস-১৪৯২৩

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি অদ্বিতীয় তাঁর কোনো শরিক নেই। বিশ্বময় তাঁর রাজত্ব আধিপত্য। সকল প্রশংসা তাঁরই। আর তিনিই সর্বশক্তিমান। হে আল্লাহ, আপনি আমাকে হেদায়েতের পথে পরিচালিত করুন। আমাকে তাকওয়ার মাধ্যমে পবিত্র করে দিন এবং দুনিয়া ও আখিরাতে আমাকে ক্ষমা করে দিন।

১৪. রমি (শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ) করার সময় এ দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবর, রাগামান লিশ শায়াতিন, ওয়া রিদাআন লিররাহমান, আল্লাহুম্মাজ আলহু হাজ্জাম মাবরূরান, ওয়া যানবান মাগফুরান ওয়া সা’ইয়াম মাশকুরান। ওয়া তিজারাতান লান তাবূরা।

অর্থ : সেই আল্লাহর নামে, যিনি মহান। শয়তানকে অপদস্থ করার উদ্দেশ্যে এবং মেহেরবান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য আমি এ কঙ্কর মারছি। হে আল্লাহ আমার হজ কবুল করুন, গোনাহরাজি ক্ষমা করুন। প্রচেষ্টাকে ফলবতী করুন এবং এই ব্যবসায়কে এমন ব্যবসায় পরিণত করুন যাতে ক্ষয় নেই।

জিয়ারতে মদিনার দোয়াসমূহ

১. সবুজ গম্বুজ নজরে পড়ামাত্র গাড়ি হতে নেমে দরুদ পড়ুন এবং এ দোয়াটি পড়ুন-

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি মাশাআল্লাহু লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, রাব্বি আদখিলনী মুদখালা সিদকিউঁ ওয়া আখরিজনি মুখরাজা সিদকিউঁ। আল্লাহুম্মাফতাহ লি আবওয়াবা রাহমাতিকা।

অর্থ : আল্লাহর নামে (এ শহরে প্রবেশ করছি) আল্লাহ যা কবুল করেছেন। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া নেক কাজ করা এবং গুনাহর কাজ থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। হে আল্লাহ, আপনি আমাকে সত্য পথে প্রবেশ করান এবং সত্য পথেই বের করে আনুন। হে আল্লাহ আমার জন্য আপনার রহমতের দরজাসমূহ খুলে দিন।

২. রওজা শরিফের কাছে এসে এভাবে সালাম পেশ করুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

অর্থ : হে আল্লাহর রসুল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত।

৩. অধিক হারে দরুদ ও কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ করুন এবং নবীজীর সামনে আল্লাহর নিকট তাওবা ইস্তেগফার পাঠ করুন।

ইস্তেগফার : আস্তাগফিরুল্লাহা মিন কুল্লি যানবিও ওয়া আতুবু ইলাইহি, লা-হাওলা ওয়ালা-কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম।

অর্থ : আমি আল্লাহর নিকট সব গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং আমি তাঁরই অভিমুখী হই। মহান পরাক্রমশালী আল্লাহর সাহায্য ছাড়া নেক কাজ করা ও অন্যায় কাজ হতে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

৪. অতঃপর রসুলের (সা.) শাফায়াত কামনা করুন। এভাবে বলুন-

উচ্চারণ : ইয়া রসুলুল্লাহ, সামি’তুল্লাহা ইয়াকুলু-“ওয়ালাও আন্নাহুম ইয যালামু আনফুসাহুম, জা-উকা, ফাস্তাগফারুল্লাহা ওয়াস্তাগফারা লাহুমুর রসুলু-লাওয়াজাদুল্লাহা তাওওয়াবার রাহীমা।” কাদ জি’তুকা মুস্তাগফিরান মিন যুনূবী। মুস্তাশফিআন বিকা ইলা রাব্বি।

অর্থ : ইয়া রসুলুল্লাহ আমি শুনেছি আল্লাহতায়ালা বলেন, আর যদি তারা নিজেদের ওপর জুলুম করার পর আপনার নিকট উপস্থিত হতো এবং আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইত এবং রসুল ও তাদের জন্য ক্ষমা চাইতেন, তবে অবশ্যই তারা আল্লাহকে তাওবা কবুলকারী, করুণাময় পেত। তাই আপনার কাছে আমি এসেছি, আল্লাহর নিকট তাওবা ও ক্ষমা প্রার্থনাকারী হয়ে এবং আমার রবের কাছে আপনার সুপারিশ কামনাকারী হয়ে।

৫. হজরত আবু বকর (রা.)-এর মাজারের সামনে এসে সালাম পেশ করুন-

উচ্চারণ : আস সালামু আলাইকা ইয়া খলিফাতা রাসুলিল্লাহ। ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। জাযাকাল্লাহু আন্না খায়রাল জাযা।

অর্থ : হে আল্লাহর রসুলের খলিফা, আপনার প্রতি সালাম (শান্তি) বর্ষিত হোক। এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত। এবং আমাদের পক্ষ থেকে আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

৬. হজরত উমর ফারুক (রা.)-এর মাজারের সামনে এসে সালাম পেশ করুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকা ইয়া আমীরাল মু’মিনীন, ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। জাযাকাল্লাহু আন্না খায়রাল জাযা।

অর্থ : হে আমিরুল মুমিনীন, আপনার প্রতি সালাম (শান্তি) বর্ষিত হোক। এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত। এবং আমাদের পক্ষ থেকে আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

৭. আল্লাহ তায়ালার ফেরেশতাদের ওপর সালাম দিয়ে বলুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা জিবরাঈল, আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা মিকাঈল, আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা ইসরাফিল, আসসালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদানা আজরাঈল, আসসালামু আলাইকুম ইয়া মালায়িকাতাল মুকারবাবিনা, মিন আহলিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদিনা কাফফাতান, আ-ম্মাতান আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

অর্থ : হে আমাদের সরদার জিবরাইল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। হে আমাদের সরদার মিকাঈল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। হে আমাদের সরদার ইসরাফিল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। হে আমাদের সরদার আজরাইল, আপনার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। আসমান ও জমিনে বসবাসকারী আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্ত হে ফেরেশতাগণ, আপনাদের সবার প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। এবং বর্ষিত হোক আল্লাহর রহমত ও বরকত।

৮. জান্নাতুল বাকিতে গিয়ে সাহাবিদের নাম নিয়ে সালাম পেশ করুন। এরপর সকলকে উদ্দেশ করে বলুন-

উচ্চারণ : আসসালামু আলাইকুম আহলাদ দিয়ারি মিনাল মুমীনিন ওয়াল মুসলিমীন। ওয়া ইন্না ইনশাআল্লাহু বিকুম লাহিকুন। নাসআলুল্লাহা লানা ওয়া লাকুম আফিয়া। জাযাকুমুল্লাহু আন্না খায়রাল জাযা।

অর্থ : হে পবিত্র স্থানের মুমিন ও মুসলমান অধিবাসীগণ, আপনাদের প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা আপনাদের সঙ্গে মিলিত হব। আমরা আল্লাহর কাছে আপনাদের ও আমাদের সকলের জন্য মাগফিরাত কামনা করছি। আমাদের পক্ষ হতে আল্লাহ তায়ালা আপনাদের উত্তম প্রতিদান দান করুন।

৯. হজ-ওমরা থেকে ফেরার সময় এ দোয়া পড়ুন-

উচ্চারণ : লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু। লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু। ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির। আ-য়িবুনা, তা-ইবুনা সাজিদুনা লিরাব্বিনা হামিদুনা। সাদাকাল্লাহু ওয়াদাহু ওয়া নাসারা আবদাহু ওয়া হাযামা আহযাবা ওয়াহদাহু।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তাঁর কোনো শরিক নেই। তাঁরই জন্য সকল রাজত্ব ও প্রশংসা এবং তিনি সব কিছুর ওপর সামর্থ্যবান। আমাদের পালনকর্তার কাছে আমরা আবার ফিরে আসব, তাঁরই কাছে আমরা অভিমুখী হই এবং তাঁর প্রতি সিজদা আদায় করি। আল্লাহ তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন এবং বান্দাকে সাহায্য করেছেন। -সহীহ বুখারী, হাদিস-১৭৯৭

হজের সময় মক্কা-মদিনায় দোয়া কবুলের বিশেষ স্থানসমূহ

১. মাতাফ-তাওয়াফের জায়গা। ২. মুলতাযাম-কাবা ঘরের দরজা ও হাজরে আসওয়াদের মধ্যবর্তী স্থান। ৩. মীযাবে রহমতের নিচে। ৪. জমজম কুয়ার কাছে। ৫. মাকামে ইবরাহিমের পেছনে। ৬. সাফা-মারওয়া পাহাড়দ্বয়ের উপরে। ৭. রুকনে ইয়ামানি ও হাজরে আসওয়াদের মধ্যবর্তী স্থানে। ৮. মিনার মসজিদসমূহে ও মিনার ময়দানে। ৯. মুজদালিফা ও আরাফাতের ময়দানে। ১০. জাবালে রহমত, জাবালে নূর ও জাবালে সাওরে। ১১. কংকর মারার স্থানে। ১২. রিয়াযুল জান্নাতে।

' src=

Arab Light Online Madrasa

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল.

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

পরবর্তিতে ব্যবহারের জন্য আপনার নাম, ইমেইল ঠিকানা এবং ওয়েব ঠিকানা এই ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুন।

ইউজারনেম অথবা ইমেইল এড্রেস  *

পাসওয়ার্ড  *

আমাকে মনে রাখুন প্রবেশ

আপনার পাসওয়ার্ড হারিয়ে ফেলেছেন?

Username  *

ইমেল ঠিকানা  *

আপনার ব্যক্তিগত ডেটা এই ওয়েবসাইট জুড়ে আপনার অভিজ্ঞতা সমর্থন করতে, আপনার অ্যাকাউন্টে অ্যাক্সেস পরিচালনা করতে এবং আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে বর্ণিত অন্যান্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হবে।

The Islamic Information

Last Date To Register For Hajj 2024 is 7 Dhul Hijjah

kaaba with pilgrims

Saudi Arabia Warns About Fake Hajj 2024 Companies That Scam People

pepsi

Pepsi Reports Revenue Growth in Pakistan, Despite The Boycott

Islam prohibits giving money to beggars.

  • Zenubia Khan
  • Zara Mohammed

Best Dua For Travelling – To Have Safe Journey

' src=

Dua For TravellingIslam is a wonderful and practical religion that provides perfect guidance and methods for humans to spend their lives. The life of Prophet Muhammad (PBUH) is the best example for us to act upon. It is also sunnah for us Muslims to act upon his teachings.

Table of Contents

Dua For Travelling

One of the best things about Islam is that we have dua almost everything. From eating, sitting, sleeping, and even traveling. There can be many benefits for us to reciting duas.

Benefits Of Dua For Travelling

Whenever a Muslim travels or steps out of the home for a journey, whether it is a short distance or long distance traveling, we recite some duas. So we can have a safe journey and receive the blessings of Almighty Allah.

  • If a person recites dua for traveling, then the Angels protect you while you get back home.
  • Reciting dua when traveling can save an individual from incidents that one has never imagined.
  • By reciting dua, a person is more likely to perform good deeds and have a positive day ahead.
  • Allah grants the traveler ease in his journey.
  • Reciting duas leads to blessings from Allah.

Hundreds of thousands of people usually die because of traffic accidents in bikes, cars, planes, etc., all across the world, so traveling can be quite fatal. As we grew up, we heard about a lot of plane crashes and other dangerous events. So we need to seek help from Allah to stay protected and safe, and he is the only one who can protect us from dangerous hazards and accidents.

We must also try our best to minimize our traveling unless it is necessary or urgent as Muslims. We need to recite duas more often so we can stay blessed and safe from the curse of shaitan at the same time.

' src=

1 Million Pilgrims To Perform Hajj 2022

Huge fire near hussain (ra) shrine in karbala, related posts.

Dua for Keeping Fast in Ramadan

Dua for Keeping Fast in Ramadan (Dua for Suhoor)

Dua for dengue fever and protection from it, dua for studying: for exams, memory, success and knowledge, best dua for success that everyone should remember.

তাওহীদের ডাক

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া ও বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া, বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া, বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া আরবি, বাথরুমে যাওয়ার দোয়া, বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া, বাথরুমে প্রবেশ ও বের হওয়ার দোয়া, বাথরুমে যাওয়ার দোয়া, টয়লেটে যাওয়ার দোয়া, টয়লেটের দোয়া, টয়লেট থেকে বের হওয়ার দোয়া, টয়লেটে প্রবেশের দোয়া, টয়লেটে বাহির দোয়া, পায়খানায় প্রবেশের দোয়া, পায়খানায় যাওয়ার দোয়া, bathroom e jawar dua, bathroom dua, bathroom er dua, dua before entering bathroom, bathroom a dukar dua, bathroom dua in bangla, bathroom dua islam bangla, bathroom jawar dua, toilet dua, toilet theke ber howar dua

বাথরুমে-প্রবেশ-করার-দোয়া-ও-বাথরুম-থেকে-বের-হওয়ার-দোয়া

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া ও বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া. টয়লেটে যাওয়ার দোয়া. Bathroom e jawar dua

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পায়খানায় গেলে বলতেনঃ “اَللهُمَّ إِنّيْ أَعًوْذُ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ وَ الْخَبَائِثِ” “আল্ল- হুম্মা ইনী আউযুবিকা মিনাল খুবুসি ওয়াল খবা-য়িস” অর্থাৎ ”হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট নর ও নারী শয়তানের (ক্ষতি সাধন) থেকে আশ্রয় চাচ্ছি”। অন্য একটি হাদিসে আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন : যখন তোমাদের কেউ পায়খানায় প্রবেশ করবে তখন জিন শয়তানের চোখ ও বানী আদামের লজ্জাস্থানের মধ্যে পর্দা হল “بِسْمِ اللهِ” “বিসমিল্লাহ” অর্থাৎ “আল্লাহর নামে” বলা। অতএব আমাদের উচিত দুইটি দোয়া একত্রিত করে বলা যা নিচে দেওয়া হলো।

আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন পায়খানা হতে বের হতেন তখন বলতেন : “ﻏُﻔْﺮَﺍﻧَﻚَ” “গুফরা-নাকা” (অর্থাৎ- হে আল্লাহ! তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি)।

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া আরবি

بِسْمِ اللهِ اَللهُمَّ إِنّيْ أَعًوْذُ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ وَ الْخَبَائِثِ

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া বাংলা উচ্চারণ

বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল খুবুছি ওয়াল খাবায়িছ।

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া বাংলা অনুবাদ

আল্লাহর নামে (শুরু করছি); হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি আপনার কাছে পুরুষ ও নারী শয়তানের অনিষ্ট তথা ক্ষতি থেকে আশ্রয় চাই।

اَللهُمَّ إِنّيْ أَعًوْذُ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ وَ الْخَبَائِثِ

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল খুবুছি ওয়াল খাবায়িছ।

হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি আপনার কাছে পুরুষ ও নারী শয়তানের অনিষ্ট তথা ক্ষতি থেকে আশ্রয় চাই।

বুখারী ১৪২, মুসলিম ৩৭৫, মিশকাত ৩৩৭।

بِسْمِ اللهِ

বিসমিল্লাহ।

আল্লাহর নামে।

তিরমিযী ৬০৬, সহীহুল জামি ৩৫১১, মিশকাত ৩৫৮।

বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া আরবি

ﻏُﻔْﺮَﺍﻧَﻚَ

বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া বাংলা উচ্চারণ

বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া বাংলা অনুবাদ.

(হে আল্লাহ!) আপনার কাছে ক্ষমা চাই।

আবু দাঊদ ৩০, তিরমিযী ৭, ইবনু মাজাহ ৩০০, সহীহুল জামি ৪৭০৭, দারেমী ৭০৭, মিশকাত ৩৫৯।

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া হাদিস

وَعَنْ أَنَسٍ قَالَ كَانَ رَسُوْل اللهِ ﷺ إِذَا دَخَلَ الْخَلَاءَ يَقُوْلُ اللّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْخُبُثِ وَالْخَبَائِثِ. مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পায়খানায় গেলে বলতেনঃ “আল্ল- হুম্মা ইনী আ‘উযুবিকা মিনাল খুবুসি ওয়াল খবা-য়িস”- অর্থাৎ- হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট নর ও নারী শয়তানের (ক্ষতি সাধন) থেকে আশ্রয় চাচ্ছি।

হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

وَعَنْ عَلِيٍّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ سَتْرُ مَا بَيْنَ أَعْيُنِ الْجِنِّ وَعَوْرَاتِ بَنِي ادَمَ إِذَا دَخَلَ أَحَدُهُمْ الْخَلَاءَ أَنْ يَقُولَ بِسْمِ اللهِ. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ حَدِيثٌ غَرِيبٌ وَإِسْنَادُه لَيْسَ بِقَوِيٍّ

আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন : যখন তোমাদের কেউ পায়খানায় প্রবেশ করবে তখন জিন শয়তানের চোখ ও বানী আদামের লজ্জাস্থানের মধ্যে পর্দা হল “বিসমিল্লাহ” বলা।

বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া হাদিস

وَعَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ كَانَ النَّبِيُّ ﷺ إِذَا خَرَجَ مِنَ الْخَلَاءِ قَالَ غُفْرَانَكَ. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وابْنُ مَاجَةَ وَالدَّارِمِيُّ

আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন পায়খানা হতে বের হতেন তখন বলতেন : “গুফরা-নাকা” (অর্থাৎ- হে আল্লাহ! তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি)।

বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া, বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া, বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া আরবি, বাথরুমে যাওয়ার দোয়া, বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া, বাথরুমে প্রবেশ ও বের হওয়ার দোয়া, বাথরুমে যাওয়ার দোয়া, বাথরুমের দোয়া ও অর্থ, বাথরুমে প্রবেশের দোয়া, বাথরুমের দোয়া, বাথরুমে প্রবেশের দোয়া ও অর্থ, বাথরুমে ঢোকার দোয়া, বাথরুমে থেকে বের হওয়ার দোয়া, বাথরুম থেকে বের হবার দোয়া, বাথরুম থেকে বাহির হওয়ার দোয়া, বাথরুমের দোয়া, বাথরুমে প্রবেশের দোয়া বাংলা, বাথরুমে যাবার দোয়া, বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া বাংলা, বাথরুম থেকে বের হবার দোয়া, বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া, বাথরুম দুআ, বাথরুম এ যাবার দুআ, বাথরুমে প্রবেশের দোয়া

টয়লেটে যাওয়ার দোয়া, টয়লেটের দোয়া, টয়লেট থেকে বের হওয়ার দোয়া, টয়লেটে প্রবেশের দোয়া, টয়লেটে বাহির দোয়া, টয়লেটে প্রবেশ এবং বাহির হওয়ার দোয়া, টয়লেটে যাওয়ার দোয়া আরবি, টয়লেটে প্রবেশ করার দোয়া, টয়লেটে থেকে বের হওয়ার দোয়া, টয়লেটে ঢোকার দোয়া, টয়লেট থেকে বাহির হওয়ার দোয়া, টয়লেটে প্রবেশ ও বের হওয়ার দোয়া, টয়লেটে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার দোয়া, টয়লেট যাওয়ার দোয়া, টয়লেটে বাহির হওয়ার দোয়া, টয়লেটে যাওয়া ও আসার দোয়া

পায়খানায় প্রবেশের দোয়া, পায়খানায় যাওয়ার দোয়া, পায়খানায় থেকে বের হওয়ার দোয়া, পায়খানায় বের হওয়ার দোয়া, পায়খানায় প্রবেশ করার দোয়া, প্রস্রাব পায়খানায় প্রবেশের দোয়া, পায়খানায় ঢোকার দোয়া, পায়খানায় যাওয়ার দোয়া বাংলা

bathroom e jawar dua, bathroom dua, bathroom er dua, dua before entering bathroom, bathroom a dukar dua, bathroom dua in bangla, bathroom dua islam bangla, bathroom jawar dua, bathroom e jawar dua in bangla, 

toilet dua, toilet theke ber howar dua, dua for entering toilet, dua when entering the toilet, dua to enter toilet, toilet e jawar dua, toilet jawar dua, paikhana theke ber hobar dua

মসজিদে প্রবেশের দোয়া ও মসজিদ থেকে বের হওয়ার দোয়া

আসতাগফিরুল্লাহ দোয়া আরবী বাংলা. Astaghfirullah Dua Bangla meaning

রোগ থেকে মুক্তির দোয়া. Rog Theke Muktir Dua Bangla

মাথা ব্যথার দোয়া পাঠের নিয়ম. Matha bethar Dua Bangla

অসুস্থ ব্যক্তির জন্য দোয়া করবেন যেভাবে

ইস্তেখারার দোয়া ও ইস্তেখারা নামাজের নিয়ম. Istikhara Dua

বিপদ থেকে মুক্তির দোয়া ও বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার দোয়া

আলহামদুলিল্লাহ অর্থ কি? Alhamdulillah meaning in Bengali

সুবহানাল্লাহ অর্থ কি ও এর ফজিলত কি? Subhanallah meaning in Bengali

অযুর দোয়া ও ওযু করার নিয়ম কি? ওযুর ফরজ ও ওযু ভঙ্গের কারণ কয়টি?

ফরজ নামাজের পর দোয়া তাসবিহ আমল জিকির মোনাজাত সমূহ

আজানের জবাব ও আযানের দোয়া. Azaner Jobab & Dua

স্ত্রী সহবাসের দোয়া ও ইসলামিক নিয়ম. Sohobaser Doa

টয়লেটে প্রবেশের আগে ও পরের দোয়া – Jagonews24

টয়লেটে যাওয়ার আগে-পরে যে কারণে দোয়া পড়া জরুরি

টয়লেট যাওয়ার দোয়া – kalerkantho

Leave a Comment Cancel reply

Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.

Surah Ad-Duhaa - আদ্ব-দ্বোহা বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ, Audio, Arabic Ayat & English Meaning

How to perform Umrah from Bangladesh | A step-by-step Guideline

Umrah, an optimistic act of devotion, is a non-mandatory pilgrimage that holds immense spiritual significance for Muslims around the world. Discover the essence of devotion with Hijaz Hajj & Umrah's detailed instructions on how to perform Umrah from Bangladesh.

Embark on the sacred journey of Umrah to Makkah from Bangladesh, guided by Hijaj Hajj & Umrah. We provide comprehensive support and essential information, ensuring a truly memorable pilgrimage experience for you.

How to perform Umrah step-by-step Guideline

The Niyyah | Pure intention

The Niyyah for Umrah should be made at the Miqat or very near it as you proceed in its direction. It is advised (Mustahabb) that you declare your desire both out loud and internally.

The Arabic intentions listed below are illustrative only:

اللَّهُمَّ إِنِّيْ أُرِيْدُ الْعُمْرَةَ Meaning: O Allah, I want to perform the Umrah.

اللَّهُمَّ إِنِّيْ أُرِيْدُ الْعُمْرَةَ فَيَسِّرْهَا لِيْ وَتَقَبَّلْهَا مِنِّيْ

The Niyyah

Ihram the ceremonially plain clothing during Umrah

Before entering the state of Ihram, pilgrims must cleanse and purify themselves. Ihram, men will wear two unstitched garments. And women will wear loose casual clothes. Before assuming the state of Ihram, it is Sunnah to offer two Rakahs of Salah.

Ihram

Reciting Talbiyah

In order to confirm your purpose and enter the state of Ihram, you must recite the Talbiyah after making your Niyyah. Hanafi and Maliki's schools of thought both agree that the Talbiyah statement is Wajib.

Talbiya is, لَبَّيْكَ اللهُمَّ لَبَّيْكَ - لَبَّيْكَ لَا شَرِيْكَ لَكَ لَبَّيْكَ - إِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ - لَا شَرِيْكَ لَكَ Pronunciation: Labbayk allahumma labbayeek, labbayeeka l’aa sharika laka labbayeek, innal-ḥamda wan-ni’mata, laka wal-mulk, l’aa sharika lak. Meaning: Oh Allah your service, at your service. At your service, you have no partner. Truly all praise, favor, and sovereignty are Yours. You have no partner.

Reciting Talbiyah

Tawaf | Encircling the Holy Ka'abah seven times

Commence your Umrah by performing the Tawaf, which involves seven rounds of circumambulation around the Kaaba. This ritual represents unity and devotion to the Almighty.

Tawaf

Safa Marwa and Sa'i

Follow the Tawaf with Sa'i, walking seven times between the hills of Safa and Marwah. This act commemorates Hagar's search for water for her son Isma'il and signifies perseverance and faith.

For the Sa’i to be considered valid, the following is necessary:

  • To conduct Sa'i on oneself
  • To have performed the Sa'i after entering into Ihram
  • Must remain in Ihram till the Sa'i is finished
  • To conduct Sa'i when it is due
  • Sa'i to start at Safa and end at Marwa
  • To conduct Sa'i after Tawaf has been completed
  • Sa'i must be performed on foot (Unless you have a valid excuse)
  • To perform seven rounds

Sa'i

Halq or Taqsir

Complete your Umrah rites by shaving your head (for men) or trimming your hair (for women). This act represents humility and the renewal of oneself in the service of Allah. It is more virtuous for a man to have his head shaved completely.

Taqsir

Visiting Madinah - Masjid an Nabawi

If your journey allows, take the opportunity to visit the blessed city of Madinah and offer prayers at the Prophet's Mosque (Masjid an-Nabawi). Seek blessings from this sacred site and pay your respects at the Prophet Muhammad's (peace be upon him) grave.

Al Masjid an Nabawi

Additional activities during the umrah journey

  • Spending time in I'tikaf During the last ten days of Ramadan, consider observing I'tikaf (spiritual retreat) at the Grand Mosque in Makkah or other mosques for increased spiritual rewards.
  • Praying at Mount Arafat and Muzdalifah If your Umrah coincides with the Hajj season, partake in some Hajj rituals, such as standing at Mount Arafat and spending the night in Muzdalifah.
  • Additional Tawaf and Sa'i Perform additional Tawaf and Sa'i to express gratitude and devotion to Allah.

Praying at Mount Arafat and Muzdalifah

How is Umrah performed step by step?

Ihram: Enter the sacred state with specific clothing and intention.

Tawaf: Perform seven rounds of circumambulation around the Kaaba.

Sa'i: Walk seven times between Safa and Marwah.

Tahallul: Shave or trim hair to complete Umrah.

How to prepare for Umrah for the first time?

  • Gather necessary travel documents.
  • Physically prepare with light exercises and rest.
  • Increase acts of worship and seek forgiveness.
  • Learn the rituals and etiquettes of Umrah.

What Dua is needed for Umrah?

Various dua and supplications can be recited during Tawaf. Personal prayers are also encouraged.

What should be avoided during Umrah?

During Umrah, specific actions and behaviors should be avoided. These include cutting hair or nails, using scents, hunting, engaging in intimate relations, arguing or using foul language, and other behaviors prohibited while in the state of Ihram, the sacred state of pilgrimage.

What to ask Allah during Umrah?

During Umrah, you can ask Allah for forgiveness, guidance, and blessings for yourself, your loved ones, and the entire Ummah. You may also seek his mercy, acceptance of your Umrah, and fulfillment of your righteous desires.

Is Wudu required for Umrah?

Wudu (ablution) is not obligatory for performing Umrah, but it is highly recommended to be in a state of wudu while engaging in Tawaf (circumambulation around the Kaaba) and performing prayers during the pilgrimage.

Hijaz Service Area

Find your nearby Hajj & Umrah agency associated with Hijaz Hajj & Umrah Kafela Bangladesh. Identify the trusted Umrah agents in your area and get in touch with them to facilitate your next holy journey to Makkah and Madina.

  • Brahmanbaria
  • Cox's Bazar
  • Khagrachari
  • Kishoreganj
  • Lalmonirhat
  • Maulvibazar
  • Narayanganj

Hijaz Hajj & Umrah Kafela service area map

Apply for an Umrah visa and experience the hassle-free journey to the city of Makkah.

Arrow

কথা বলার গতি

টেক্সট অনুবাদ, সোর্স টেক্সট, অনুবাদের ফলাফল, ডকুমেন্ট অনুবাদ, টেনে এনে রাখুন.

journey dua in bangla

ওয়েবসাইটের অনুবাদ

একটি URL লিখুন

সংরক্ষিত হয়েছে

IMAGES

  1. Islamic dua in bangla and English picture free download

    journey dua in bangla

  2. 25 Dua..Hadith..Bangla ideas

    journey dua in bangla

  3. Dua for Traveling & Journey

    journey dua in bangla

  4. Dua for Traveling & Journey (Safar Aur Sawari Ki Dua)

    journey dua in bangla

  5. Best Dua for Traveling

    journey dua in bangla

  6. jannat pawar dua bangla-বেহেশত লাভ করার দোয়া

    journey dua in bangla

VIDEO

  1. দোয়া কবুলের অবাক করা ঘটনা

  2. ১ মিনিট লাগবে তওবা করে নিন || তোবার দোয়া শিখে নিন || Towbar Dua shikun

  3. দোয়া ও আমল শিখুন ll Dua Bangla Ucccharon ll Dua Shikkha

  4. যানবাহনে আরোহনের দোয়া

  5. Dua for Traveling

  6. আযানের দোয়া বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত ৷ azaner dua bangla uccharon.ajaner dua bangla ajaner dua bangla

COMMENTS

  1. কুরআনের শ্রেষ্ঠ বর্ণিত সহজ বাংলা উচ্চারণসহ ৪১ টি দোয়া

    2,563 7 minutes read. কুরআনের শ্রেষ্ঠ বর্ণিত সহজ বাংলা উচ্চারণসহ ৪১ টি দোয়া - Islami Lecture. কুরআনে বর্ণিত দোয়া।. اِهْدِنَا الصِّرَا طَ الْمُسْتَقِيْمَ ...

  2. দোআ ও যিকির (হিসনুল মুসলিম)

    Authentic Du'a and Zikr for a muslim's daily life. It contains islamic duas for daily day to day activities, from day to night.

  3. হজ্জ ও উমরাহর সফরে পঠিত দু'আ সমূহ (বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদসহ)

    Some Recommended Du'as in the journey of Umrah/Hajj including the Dua of Umrah, Tawaf, Saee and many other important Du'as in Arabic Text with Bangla Transliteration and Translation. ... Dua in Hajj & Umrah (Bangla) হজ্জ ও উমরাহর সফরের দুআ বাংলা অনুবাদ ও উচ্চারণ ...

  4. হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া।। উচ্চারন সহ

    হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া. এক. সফরকালীন দোয়াসমূহ-উমরাহর সকল দোয়া. ১. পরিবার ও আত্মীয়দের থেকে বিদায় নিয়ে ঘর হতে বের হওয়ার সময় এই দোয়া পড়ুন ...

  5. রাব্বানা দিয়ে কুরআন থেকে বাংলা উচ্চারণ সহ ৪০ টি দোয়া

    10,356 15 minutes read. রাব্বানা দিয়ে পবিত্র কুরআন থেকে বাংলা উচ্চারণ সহ ৪০ টি দোয়া - Islami Lecture. কুরআন মাজীদে বিভিন্ন সূরায় সর্বমোট ৪০ বার রব্বানা ...

  6. Daily Duas in Bangla

    Daily Duas in Bangla. ১. ঘুমানোর আগে: আল্লাহুম-মা বিস-মিকা অমুথু ওয়া আহ-ইয়. ২. জেগে উঠার পরে: আলহাম-ধু লিল্লা হিল লা-জি আহহিয়া না, বাঽআ দা-মা আমা-থা ...

  7. Learnt from Quran

    Your Lord says, "Call upon Me, I will respond to you." [Sura Mumin (40): 60] InshaAllah, learning the Duas from Quran and reciting them accordingly, will help us in both good times and bad times, to receive mercy, guidance and blessings from Allah. [/su_column] অনন্ত করুনাময় পরম দয়ালু ...

  8. Duas For travel with translation

    Let my entry (to the city of Al-Madinah) be good, and likewise my exit (from the city of Makkah) be good. And grant me from You an authority to help me (or a firm sign or a proof). Surah Al-Israa 17:80. Read Duas about for travel ,Rabbana Duas from Quran, Hajj Duas, Islamic Supplications with Arabic text and translations.

  9. প্রাত্যহিক দোয়া (Bangla)

    By clicking accept, you agree to the storing of cookies on your device to enhance site navigation and analyze site usage. Accept Reject

  10. Read & Listen Duas or Invocation

    Read & Listen Duas or Invocation from Quran, Hadith and Hisnul Muslim with Arabic, Bangla, English Translations with Transliteration All Bangla Dua Collection - দোআ আরবি, উচ্চারণ, অর্থ ও ফজিলত

  11. আযানের দোয়া আরবি এবং বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থ

    আযানের দোয়া আরবি এবং বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থ. আরবি দোয়া : « ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺭَﺏَّ ﻫَﺬِﻩِ ﺍﻟﺪَّﻋْﻮَﺓِ ﺍﻟﺘَّﺎﻣَّﺔِ، ﻭَﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺍﻟْﻘَﺎﺋِﻤَﺔِ ...

  12. 7 Duas For Travelling In Islam: A BEGINNERS Guide

    O Allah, You are our Companion on the road and the One in Whose care we leave our family. O Allah, I seek refuge in You from this journey's hardships, and from the wicked sights in store and from finding our family and property in misfortune upon returning.". 5. Dua to recite when you reach your destination.

  13. হজ্জ ও উমরাহর সফরে পঠিত দু'আ সমূহ

    Some Recommended Du'as in the journey of Umrah/Hajj including the Dua of Umrah, Tawaf, Saee and many other important Du'as in Arabic Text with Bangla Transliteration and Translation. ... Umrah Dua Bangla. Articles. Post navigation. THE MERIT OF THE FIRST NIGHT OF RAJAB. DU'AS TO BE RECITED IN HAJJ OR UMRAH. Latest Articles. TASTE RAMADAN ...

  14. Best Duas for Travelling

    Duas for Travelling on Plane. Travelling is viewed as a good deed in Islam. this is mainly because in Islam, Prophet Muhammad (PBUH) and his Ummah succeeded in spreading Islam through exploration and travelling. The act of travelling also strengthens our belief, aboutwhich Allah (SWT) says in the Quran: "Say (O Muhammad): 'Travel through the earth and see how Allah did originate creation ...

  15. 44- Duas concering journeys

    Prophet (SAW)'s Prayers. " (I make) Allah responsible for your deen, your trustworthiness and for the results of your actions". "May Allah make piety part of your journey, forgive your sins and fulfil the purpose of the journey". "O Allah, let his journey be covered quickly and most easily". "I leave your responsibility to Allah (leave you in ...

  16. দোয়া কুনুত

    দোয়া কুনুত নির্ধারিত ও সীমাবদ্ধ দোয়া নয়, তাই আল্লাহর কাছে নিজের প্রয়োজনের কথা ব্যক্ত করা যায়।. মুসলিমদের উপর যখন কোনো বিপদ ...

  17. হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া

    হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া একজন মুমিন মাত্রই দিদারে বাইতুল্লাহ ও ...

  18. 10 Important Duas and Prayers for Travelling

    O Allah, we ask You in our travel for righteousness, taqwa, and good deeds that You are pleased with. O Allah make our travel an ease, and shorten the distance for us. O Allah, You are our Companion in travel and the guardian of our family (in our absence). O Allah I seek refuge in You from the hardships of travel, a sight of grief, and from an ...

  19. Best Dua For Travelling

    Benefits Of Dua For Travelling. Whenever a Muslim travels or steps out of the home for a journey, whether it is a short distance or long distance traveling, we recite some duas. So we can have a safe journey and receive the blessings of Almighty Allah. If a person recites dua for traveling, then the Angels protect you while you get back home.

  20. বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া ও বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া

    বাথরুমে প্রবেশ করার দোয়া ও বাথরুম থেকে বের হওয়ার দোয়া. টয়লেটে যাওয়ার দোয়া. Bathroom e jawar dua. আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন ...

  21. Surah Ad-Duhaa

    Surah Ad-Duhaa - আদ্ব-দ্বোহা বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ, Audio, Arabic Ayat & English Meaning. Thy Guardian-Lord hath not forsaken thee, nor is He displeased. And verily the Hereafter will be better for thee than the present. And soon will thy Guardian-Lord give thee (that wherewith) thou shalt ...

  22. How to perform Umrah: Step-by-step guide for Bangladeshi hajiz

    Halq or Taqsir. Complete your Umrah rites by shaving your head (for men) or trimming your hair (for women). This act represents humility and the renewal of oneself in the service of Allah. It is more virtuous for a man to have his head shaved completely. Step- 07.

  23. Google Translate

    Google-এর পরিষেবা ইংরেজি থেকে অন্যান্য ১০০টির বেশি ভাষায় শব্দ, বাক্যাংশ ও ওয়েব পৃষ্ঠা ঝটপট অনুবাদ করে, কোনও চার্জ ছাড়াই।